মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইংকে পাঠানো মেসেজের ভিত্তিতে ব্যবস্থা
আজকের দেশ রিপোর্ট : বাংলাদেশ পুলিশের মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইংকে এক নারী লিখেছেন, তিনি একটি সুপার শপে চাকরি করতেন।
সুপারশপের মালিক তার দিকে বাজে ভাবে তাকাতো এবং তার সাথে বাজে আচরন করতো। তাই, তিনি সেই সুপার শপের চাকরি ছেড়ে দেন।
কিন্তু, মালিক তার পিছু ছাড়েননি। পাওনা টাকা আটকে রেখেছেন এবং ওই নারী যেখানেই চাকরি নিচ্ছিলেন সেখানেই তাকে অনুসরণ করছিলেন।
কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে তার চাকরিও খুইয়েছেন সেই সুপার শপের মালিকের অন্যায় সুপারিশ ও হস্তক্ষেপে। এভাবে এই নারীর জন্য টিকে থাকা খুব কষ্টকর ছিল। তিনি কোনোভাবেই এ সমস্যার সমাধান করতে পারছিলেন না।
অবশেষে, তিনি মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইংকে জানান। তার বার্তা পেয়ে মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইং খুলনা মেট্টোপলিটন পুলিশের সদর থানার ওসি মো: হাসান আল মামুনকে বার্তাটি পাঠিয়ে ভুক্তভোগী নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং অভিযুক্তকে আইনের আওতায় আনার জন্য নির্দেশনা দেয়।
খুলনা সদর থানার ওসি অভিযুক্ত ব্যক্তিকে খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনেন, ভুক্তভোগীর নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন এবং তার পাওনা টাকা আদায়ের উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
উক্ত নারীর নিরাপত্তা ও কল্যাণে সবসময় পাশে থাকবে বলে জানিয়েছে মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইং।
সমস্যাটির সমাধান হওয়ায় উক্ত নারী বাংলাদেশ পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
উল্লেখ্য, ভুক্তভোগীর সর্বোচ্চ কল্যাণ ও সুরক্ষা বিবেচনায় প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও বিষয়াদির নাম পরিচয় প্রকাশ না করার পলিসি অনুসরন করে থাকে মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশন্স উইং।