নিজস্ব প্রতিবেদক : শনিবার ১৩ মে সকাল ১০ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিঞা হলে সম্মিলিত পর্যটন জোটের উদ্যোগে ‘জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত গোল টেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক বিচারপতি ড. মোঃ আবু তারিক।উক্ত গোল টেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআই-এর পরিচালক এমজিআর নাসির মজুমদার।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন-এর সাবেক চেযারম্যান আখতারুজ্জামান খান কবির, ট্যুরিজম রিসোর্ট ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (ট্রিয়াব) এর সভাপতি খবির উদ্দিন আহমেদ, প্যাসিফিক এশিয়া ট্রাভেলস এসোসিয়েশন (পাটা) বাংলাদেশ এর সেক্রেটারি জেনারেল তৌফিক রহমান, ওয়ার্ল্ড ট্রাভেলার্স ক্লাবের প্রেসিডেন্ট তৌহিদা সুলতানা রুনু, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর জহির উদ্দিন আরিফ, ইনডিপেনডেন্ট পারসেপশন এন্ড রিসার্চ হাব-এর সিইও প্রফেসর শাহরিয়ার পারভেজ, ট্যুর অপারেটর এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (টোয়াব) এর সহসভাপতি সাহেদ উল্লাহ, হোটেল মোটেল গেস্ট হাউজ ওনার্স এসোসিয়েশন সহসভাপতি জেমস বাবু হাজেরা, হাউজ বোট ওনার্স এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ আবুল ফয়সাল মোঃ সায়েম, বাংলাদেশ ট্যুরিজম এন্ড হোটেল ওয়ার্কার্স ইমপ্লইয়েজ ফেডারেশন এর আহবায়ক রাশেদুর রহমান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সম্মিলিত পর্যটন জোটের প্রধান সমন্বয়ক শহিদুল ইসলাম সাগর, সঞ্চালনায় ছিলেন বিটিইএ এর পরিচালক অপারেশন কিশোর রায়হান।
উক্ত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তরা নিম্নোক্ত দাবী সমুহ উত্থাপন করেন দাবি সমুহ যথাক্রমে, অপ্রদর্শিত অর্থ পর্যটন খাতে অবাধ বিনিয়োগের সুযোগ করে দিতে হবে।নতুন নতুন অবকাঠামো নির্মাণ, উপকূলীয় পর্যটন এলাকার উন্নয়ন ও দুর্যোগে প্রান্তিক জনপদের পর্যটন ব্যবসায়ীদের রক্ষায় কল্যাণ তহবিল গঠন সহ পর্যটন খাতের উন্নয়নে কমপক্ষে ২৫০০০ (পঁচিশ হাজার) কোটি টাকা বরাদ্দ দিতে হবে। পর্যটন শিল্পের জন্য শুল্কমুক্ত আমদানির সুযোগ দিতে হবে। পর্যটন রপ্তানিতে কমপক্ষে ১০% ইনসেন্টিভ দিতে হবে।পর্যটনের স্টেকহোল্ডারদের সাথে আলোচনা ভ্যাট ট্যাক্স পুনঃ নির্ধারণ করতে হবে। বিদেশি পর্যটকদের জন্য ট্যুরিজম জোন ও আন্তর্জাতিক মানের সুবিধাদি প্রদান করতে হবে। বিনিয়োগর নিরাপত্তা প্রদানে আপদকালীন গঠন ও তার প্রাপ্তিস্বত্ব সহজতর করতে হবে। পর্যটন সেক্টরের শ্রমিকদের জন্য রেশনিং ও অন্যান্য সুবিধার জন্য বরাদ্দ দিতে হবে। পৃথক পর্যটন মন্ত্রনালয় গঠন করতে হবে। কমিউনিটি ভিত্তিক পর্যটনকে উৎসাহিত করতে বাজেটে বরাদ্দ দিতে হবে।