রাঙ্গামাটিতে মিথ্যা ধর্ষণ মামলা দায়েরের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

Uncategorized অপরাধ আইন ও আদালত চট্টগ্রাম বিশেষ প্রতিবেদন

নিজস্ব প্রতিনিধি :  রাঙ্গামাট জেলার রাজস্থলী উপজেলার শফিপুরে সাংবাদিক মোঃ সুমনের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষণ মামলার প্রতিবাদে বাঙ্গালহালিয়া বাজারে  মানবাধিকার তথ্য পর্যবেক্ষণ সোসাইটি MTPS. (মাতপস্) ওয়ার্ল্ড। সাংবাদিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে ।


বিজ্ঞাপন

সভায় বক্তারা বলেন জায়গা সম্পতি নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে মোঃ সুমনকে ও তার পরিবারকে ঘায়েল করার জন্যউদ্দেশ্য প্রণীতভাবে মিথ্যা ধর্ষণ মামলাদিয়ে সম্মানহানি সহ বড় ধরনের ক্ষতি করার জন্য ফাঁসানো হয়েছে বলে জানান।


বিজ্ঞাপন

মোছা-কুলসুম আক্তার, (২৯) পিতা-মোঃ জসিম উদ্দিন, মাতা- আয়েশা বেগম, সাং- শফিপুর, ডাকঘর- বাঙালহালিয়া, থানা- চন্দ্রঘোনা, জেলা- রাঙ্গামাটি বাদী হয়ে, মোঃ সুমন (৩৪) পিতা- আব্দুল মজিদ, মাতা- সুফিয়া বেগম, সাং- শফিপুর, ডাকঘর- বাঙ্গালহালিয়া, থানা- চন্দ্রঘোনা, উপজেলা- রাজস্থলী জেলা রাঙ্গামাটি কে আসামী করে চন্দ্রঘোনা থানায় ৯(১) ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ তৎসহ ৩২৩/ ৩২৪/ ও ৩৮০ ধারায় মামলা দায়ের করেন।

জানা গেছে চলতি বছরের  ৩০ শে জুলাই রবিবার মোছাঃ কুলছুম আক্তার প্রতিদিনের ন্যায় স্বাভাবিকভাবে ঘুম যান রাতের বেলায় কিছু বকাটে দুষ্কৃতকারী বাসায় প্রবেশ করে হাত পা বেঁধে তার সাথে যৌন কাজে লিপ্ত হয় বলে কুলসুম আক্তার জানান। ভিকটিম মহিলা মোছাঃ কুলছুম আক্তার প্রথমে পুলিশকে জানান তারই প্রতিবেশী মৃত্যুঃ আইনুদ্দিনের ছেলে মোঃ আবুকালাম তাকে ধর্ষণ করেছে ভিকটিমের কথায় চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ মোঃ আবুকালামকে তিনদিন ৩০ শে জুলাই থেকে ১ আগষ্ট পুলিশি হেফাযতে রাখে।

এবং আবার ভিকটিম ১ আগষ্ট থানায় এসে পুলিশকে জানায আবুকালাম না আমার ভুল হয়েছে বলে থানা থেকে বনসহি দিয়ে থনা থেকে আবু কালামকে আবার ছাড়িয়ে নিয়ে যায়।

এদিকে সাংবাদিক মানবাধিকার তথ্য পর্যবেক্ষণ সোসাইটির কর্মী মোহাম্মদ ইদ্রিস অনুসন্ধানী নিউজ করতে গেলে জানাযায় ভিকটিম মহিলা বলে একাধিক পুরুষ তাকে ধর্ষণ করেছে । কিন্তু মোঃ সুমনের নাম মামলার এজাহারে কিভাবে আসছে জানতে চাইলে ভিকটিম বলে আমিতো সুমনের নাম বলিনাই। আমি বলছি একটা ওসি লিখছে আরেকটা।

এদিকে মোঃ সুমন ঘটনার ৮ দিন আগে ২১ শে জুলাই রোজ শুক্রবার তার নিজ বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার, তবল ছড়িতে পিতার সম্পত্তি ভাগবণ্টন করে কিছুটা বিক্রির উদ্দেশ্য যায় এবং ২১ শে জুলাই থেকে ১০ই আগষ্ট পযন্ত সেখানে অবস্থান করে। যা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়। মোঃ সুমন ঘটনার সময় এলাকায় ছিলনা এই ঘটনার সাথে সে কোনোভাবেই জড়িত না কিন্তুু মামলার এজাহারে তার নাম কিভাবে আসে তা সর্বস্তরের এলাকাবাসীর মনে প্রশ্ন।

প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন অনতিবিলম্বে মোঃ সুমনের বিরুদ্ধে হয়রানি মুলক মিথ্যা ধর্ষণ মামলা প্রত্যাহার করে প্রকৃত রহস্য উৎঘাটন করে দোষী ব্যক্তিদের কে আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *