মহাখালী প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল।
নিজস্ব প্রতিবেদক : মহাখালী প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল অস্থায়ী বিভিন্ন জনবল নিয়োগের পাঁয়তারা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সূত্র জানায়, ডা. মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল মহাখালী প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে অনিয়মিত শ্রমিক পদে ১৮ জনকে অবৈধভাবে নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টা সকল ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
৩৩.০০০০.৪০০০.০৭.০০১.২৩.১৩১১ নং স্মারকে ৩১ অক্টোবর ডা. মো. মোস্তফা কামাল স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, চাকরিতে আবেদনের ক্ষেত্রে তাদের বাংলাদেশের নাগরিকের পাশাপাশি বয়স ১৮ থেকে ৪৫ বছর হতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণি পাশ হলেই হবে। এছাড়াও কাগজপত্র সত্যায়িতসহ বিভিন্ন শর্ত দেওয়া হয়েছে। পত্রে দৈনিক হাজিরা ভিত্তিক অস্থায়ী শ্রমিক পদে চাকরির আবেদনের শেষ সময় দেওয়ার হয়েছে আগামী ১০ নভেম্বর।
এরআগে ৪ জনকে অবৈধভাবে নিয়োগ দিয়েছেন তিনি বলে জানা যায়। এছাড়াও আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে জনবল নিয়োগের সময় বিভিন্ন কোম্পানির সাথে লিয়াজো করে ব্যবসা করেছেন তিনি। স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পতনের পর লবিংয়ের মাধ্যমে পদে বহাল রয়েছেন।
এছাড়াও অভিযোগ আছে, ৪ আগষ্ট স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের পক্ষ নিয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সামনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলন সংগ্রামের সময় ছাত্র বিরোধী আন্দোলন করেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে বিভিন্ন পর্যায়ের পরিচলকরা। এদের মধ্যে প্রথম সারিতে ছিলেন ডা. মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল।