নিজস্ব প্রতিনিধি : শনিবার রংপুর মেট্রোপলিটন উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোঃ আবু মারুফ হোসেন এর সার্বিক নির্দেশনায় অতিঃ উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোঃ শহিদুল্লাহ কাওছার পিপিএম সেবা তত্বাবধায়নে সহকারী পুলিশ কমিশনার (মাহিগঞ্জ জোন) মোঃ আল ইমরান হোসেন এর নেতৃত্বে সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ হারাগাছ থানাধীন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে রংপুর সিটি কর্পোরেশনের ৭ নং ওয়ার্ডের বকসা মৌজাস্থ জনৈক মোঃ বাবুল মিয়া (৩৫), পিতা-মৃত মনছুর আলী এর বসত বাড়ী, বকসা, হারাগাছ, রংপুর থেকে আসামী মোঃ বাবুল মিয়া (৩৫), পিতা-মৃত মনছুর আলী, মাতা-মোছাঃ নুরবানু, সাং-বকসা, থানা- হারাগাছ, রংপুর কে বিপুল পরিমনে নকল বিড়ির ব্যন্ডরোলসহ গ্রেফতার করা হয়।
উদ্ধারকৃত মালামালের বর্ণনাঃ- ১। এগারটি বস্তা যার প্রতিটি বস্তায় ৬০ (ষাট) টি করে বান্ডিল আছে, মোট বান্ডিল (৬০x১১)=৬৬০ (ছয়শত ষাট) টি বান্ডিল, প্রতিটি বান্ডিলে ২০ টি করে ১নং হবিন বিড়ির প্যাকেট আছে, মোট বিড়ির প্যাকেট (৬৬০x২০)=১৩,২০০ (তের হাজার দুইশত) প্যাকেট, যার প্রতিটি প্যাকেটের সাথে ১টি করে নকল সাদৃশ্য জাল ব্যান্ডরোল যুক্ত আছে। জাল ব্যান্ডলোর গুলোর বাজার মূল্য (১৩,২০০x৯.৭১)=১,২৮,১৭২/- (এক লক্ষ আটাশ হাজার একশত বাহাত্তর) টাকা, প্রতি প্যাকেট বিড়ির আনুমানিক বাজার দর (১৩,২০০x২০)=২,৬৪,০০০/- (দুই লক্ষ চৌষট্টি হাজার) টাকা, মোট উদ্ধারকৃত আলামতের আনুমানিক মূল্য (১,২৮,১৭২+২,৬৪,০০০)=৩,৯২,১৭২/-(তিন লক্ষ বিরানব্বই হাজার একশত বাহাত্তর) টাকা। মোট শলাকা (১৩,২০০x২৫)=৩,৩০,০০০ (তিন লক্ষ ত্রিশ হাজার) টি।
গ্রেফতারকৃত আসামীর নাম ও ঠিকানাঃ- আসামী ১. মোঃ বাবুল মিয়া (৩৫), পিতা-মৃত মনছুর আলী, মাতা-মোছাঃ নুরবানু, সাং-বকসা, থানা- হারাগাছ, মহানগর, রংপুুর।
পলাতক আসামীর নাম ও ঠিকানাঃ- ২. মোঃ মুকুল মিয়া (৩৮), পিতা-মৃত করিম উদ্দিন, সাং-উদয়নারায়ন মাছহাড়ী, থানা- হারাগাছ, মহানগর, রংপুুর।
পরবর্তীতে এ সংক্রান্তে হারাগাছ থানায় ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে ২৫-অ/২৫-অ(ই) মামলা দায়ের করা হয়।