মো:রফিকুল ইসলাম,নড়াইলঃ
নড়াইলে যথাযোগ্য মর্যাদায় ১৭ই মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (১০৩ তম) জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে। (১৭ মার্চ) শুক্রবার দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে জেলা প্রশাসন ও আওয়ামী-লীগসহ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন আলাদা আলাদা ভাবে এ আয়োজন করছে। জেলা আওয়ামী-লীগের আয়োজনে সকাল ৭টায় জেলা আওয়ামী-লীগ কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন,বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পন ও বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। বিকালে শহরের সিকদার মার্কেট চত্বরে কেককাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় বাংলাদেশ আওয়ামী-লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও নড়াইল-২ এর সংসদ সদস্য ও মাশরফী বিন মোর্ত্তজা,জেলা আওয়ামী-লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডঃ সুবাস চন্দ্র বোস,জেলা আওয়ামী-লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিনখান নিলু,সহ আওয়ামী-লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সূর্যদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন,সকাল ৮টায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পুরাতন টার্মিনালে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধাঞ্জলি শেষে বঙ্গবন্ধু চত্বর থেকে একটি শোভাযাত্রা শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা শিল্পকলা একাডেমী চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। পরে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মঞ্চে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে সংসদ সদস্য মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা,জেলা প্রশাসন,পুলিশ প্রশাসন,জেলা পরিষদ,মুক্তিযোদ্ধা সংসদ,
আওয়ামী-লীগসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান,বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গ বন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পন করা হয়। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে কেক কাটা হয়। পরে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে দিবসের তাৎপর্যের উপর ও শিশুর স্বাস্থ্য সচেতনতা,পুষ্টি ও খাদ্য সম্পর্কে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় বাংলাদেশ আওয়ামী-লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও নড়াইল-২ এর সংসদ সদস্য ও মাশরফী বিন মোর্ত্তজা,জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান,পুলিশ সুপার সাদিরা খাতুন,জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী-লীগের সভাপতি অ্যাডঃ সুবাস চন্দ্র বোস,জেলা আওয়ামী-লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন খান নিলু,পৌর মেয়র আঞ্জুমান আরাসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন সংগঠনের কর্মকর্তা-কর্মচারিসহ বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। দিবসের আন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে,শিশুদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান,বিশেষ মোনাজাত/প্রার্থনা,কুইজ,চিত্রাংকন,
রচনা প্রতিযোগিতা,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জীবনী ও মহান মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তি পুস্তক ও ডুমেন্টরি প্রদর্শন ৭ মার্চের ভাষণ প্রদর্শন,পুরস্কার বিতরণীসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান। এছাড়াও সরকারী,বেসরকারি বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে আলাদা আলাদা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।