নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের সব আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্রলীগের অগ্রণী ভূমিকা ছিলো। ১৫৮ সালে মার্শাল ল দেয়া হলো। তখন রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিলো। বঙ্গবন্ধু কারাগারে থেকেই চিন্তা করলেন এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হবে। তিনি ৬০ সালে মুক্তি পান। কিন্তু সব নিষিদ্ধ ছিলো।
তিনি তখন থেকে ছাত্রলীগকে সংগঠিত করেন। সারা দেশে নিউক্লিয়াস সেল করে মানুষের মাঝে উদ্দিপনা জাগানোর চেষ্টা করেছিলেন।
শনিবার ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান উদ্বোধনের পর প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দানকারী ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। বাংলা, বাঙালির স্বাধিকার অর্জনের লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশনায় ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জন্ম হয়।
উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ও প্রচীন ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭২তম বার্ষিকী উপলক্ষে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।