সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মুর্তজার কাছে বড়দিয়া বাসীর দাবী ১০ শয্যা হাসপাতাল

সারাদেশ

মো. রফিকুল ইসলাম নড়াইল : মাশরাফি বিন মোর্তজা এমপির দৃষ্টি আকর্ষণ করছে বড়দিয়া বাসী। তাদের প্রানের দাবী অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বড়দিয়ায় একটি ১০ শয্যা বিশিষ্ট সরকারি হাসপাতালের জরুরি প্রয়োজন।


বিজ্ঞাপন

বড়দিয়া বাসী সাংসদ মাশরাফি বিন মুর্তজাকে নিয়ে গর্ভবোধ করব কয়েকটি কারণে, ক্রিকেটের কথা নাই বললাম কারণ বিশ্বময় সবাই জানেন।


বিজ্ঞাপন

তার মা এবং মাতৃকুলের রাজনৈতিক চিন্তা চেতনার সঙ্গি সাথী ছিল বড়দিয়ার অনেকেই বড়দিয়ার জৈনক
‌ব্যক্তির ছেলের সঙ্গে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম ব্যাচের সাথী।


বিজ্ঞাপন

সাংসদ রাজনীতির মানুষ না হলেও মাতৃকুল এবং পিতৃকুলের গাইডেন্সে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তিনি আয়ত্ত করে ফেলেছেন রাজনীতি সমাজনীতি অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে, ঠিক কোন কোন কাজগুলোতে হাত দিতে হবে, সেটাই তিনি দক্ষতা যোগ্যতা সততার সঙ্গে করছেন। তার প্রতিফলন ইতিমধ্যেই দৃশ্যমান।


বিজ্ঞাপন

সাংসদের আচার আচরণ ব্যবহার এবং চিন্তা চেতনার দিক থেকে বড়দিয়া বাসীর সঙ্গে রয়েছে নৈকট্য, সেই জন্যই তারা আস্থা রাখেন ভালবাসেন এবং গর্ববোধ করেন ।

উল্লেখ্য যে, চলমান করোনা কালিন সময়ে বড়দিয়া অঞ্চলের অধিবাসীরা অনেক আপনজন নিকটজন প্রতিবেশী আত্মীয় স্বজন করোনা সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবার অপর্যাপ্ততার জন্য অকালে মৃত্যু বরন করেছে ।অবধারিত ভাবে উন্নয়নের দিক থেকেও প্রান্তিকের থেকেও প্রান্তিক অবস্থায়। বড়দিয়া গ্রাম মঙ্গলপুর আজও বর্ষাকালে কাদা পানি ভেঙ্গে যেতে হয়। এতটা প্রান্তিক অবস্থায় রয়েছেন গ্রামবাসী।

বড়দিয়া অঞ্চলের অধিবাসীদের চিকিৎসা, শিক্ষা, ব্যাবসা বাণিজ্য সহ যে কোন পরবে কেনা কাটায় তারা এতদা অঞ্চলের কয়েক লাখ মানুষ, চাপাইলে ব্রিজ থাকায় গোপালগঞ্জের উপর নির্ভরশীল এরপরে খুলনা।

এই অঞ্চলের মানুষ নড়াইলে জরুরী সরকারি কোন কাজ ছাড়া পারতপক্ষে নড়াইল মুখি হয়না। যে জেলা শহরে যত বেশি মানুষের সমাগম, সে শহর সর্বাধিক সমৃদ্ধ।

বড়দিয়া গ্রামের কতিপয় ব্যক্তির স্ত্রী গত বছর ব্রেন স্ট্রোকে মারা গেছেন, করোনা কালিন সময়ে এমবুলেন্স নাই, এমবিবিএস ডাক্তার নাই, সময় পার হয়ে গেল।

ততক্ষণে সব আশা নিরাশায় পরিনত হয়ে গেলো। তাই বড়দিয়া বাসীর এই আবেদন। তারা আস্থা রাখেন তাদের সাংসদের উপর। কোন বাধাই বাধা নয়।

বড়দিয়া অঞ্চলের ভাই বন্ধু বান্ধব রাজনৈতিক সামাজিক নেতৃত্ব এবং ভুক্তভোগীদের তাগিদও ছিল এই ১০ শয্যা বিশিষ্ট একটি হাসপাতালের।