জাতীয়ভাবে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা দিবস পালনের আহ্বান

জাতীয়

নিজস্ব প্রতিবেদক : সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার মাতা, পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের পথপ্রদর্শক, বাঙালিদের মুক্তির সনদ বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ৬ দফা ও ছাত্রদের ১১ দফা বাস্তবায়ন আন্দোলনের রূপকার বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর ৯১তম জন্মবার্ষিকীতে বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ কনফারেন্স হলে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের এক স্মরণ সভার অনুষ্ঠিত হয়।


বিজ্ঞাপন

সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম. এ জলিল। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক রাষ্ট্রদূত অধ্যাপক ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক।

প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সভাপতি লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল।

বক্তব্য রাখেন সাহিত্যিক ও কলামিস্ট কবি নাহিদ রোখসানা, কাজী আরেফ ফাউন্ডেশনের সভাপতি কাজী মাসুদ আহমেদ, সাবেক ছাত্রনেতা খোন্দকার তারেক রায়হান, বিশিষ্ট সাংবাদিক শিবু কান্তি দাস, বরিশাল বিভাগ সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ.স.ম মোস্তফা কামাল, নারী নেত্রী এলিজা রহমান, জাসদ নেতা শাহাবুদ্দিন, বরিশাল বিভাগ সমিতির সদস্য শহীদুন্নবী ডাবলু, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভপতি ফাতেমা খাতুন, সাধারণ সম্পাদক সমীর রঞ্জন দাস ও দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন প্রমুখ।

প্রধান অতিথির ভাষণে ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী, মহিয়সী নারী যিনি একাধারে একজন স্ত্রী, একজন মা এবং রাজনৈতিক সংগঠক এবং বুদ্ধিদাতা। তিনি ১৯৬৯ সালে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গণআন্দোলনে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। এই আন্দোলনে বিশেষভাবে ভূমিকা রাখার জন্য আজকের সভা থেকে আমাদের দাবি বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা সরকারিভাবে জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করার দাবি।

লায়ন গনি মিয়া বাবুল বলেন, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ছিলেন একজন সাহসী এবং সংগ্রামী নারী। তিনি বাংলাদেশে যারা প্রগতিশীল রাজনীতি করতেন স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করতেন তাদের সবাইকে তার বাসায় খাইয়েছেন এবং নগদ টাকা-পয়সা দিয়ে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। বাঙালি জাতি এই মহিয়সী নারীর কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমরা এই নারীর জন্য আগামীতে আরো বলিষ্ঠভাবে একটি স্মরণীকা প্রকাশ করবো।