সৈয়দ রমজান হোসেন, নড়াইল : নড়াইল আধুনিক সদর হাসপাতালে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় যে হাসপাতালের ভর্তি রোগী ওয়ার্ড থেকে শুরু করে ইমার্জেন্সী ওয়ার্ড পর্যন্ত বিভিন্ন দফায় সাধারন রোগীদের গুনতে হয় নগত অর্থ।
হাসপাতালের কর্মকতার থেকে শুরু করে কর্মচারীদের পর্যন্ত চা খাওয়ার টাকা না দিলে সাধারন রোগীদের মেলেনা সুচিকিৎসা, সর্বনিম্ন ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০- ১০০০ টাকা পর্যন্ত গুনতে হয় সাধারন রোগীদের।
এই মহামারি কোভিডের সময় সাধারন জনগন যেখানে সুচিকিৎসা পাবে কিন্তু হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেলে তাদের কে পড়েতে হয় নানারকম ভোগান্তিতে।
হাসপাতালের সভাপতি পদাধিকার বলে সবসময় স্থানীয় সংসদ সদস্য থাকেন, বর্তমান সংসদ সদস্য কে এ বিষয়ে আরো উদ্দোগী হতে হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
বিগত সংসদ সদস্যের উদাসীনতা ও দুর্নীতিবাজদের লালন পালন করায় দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের কারণে বর্তমান এমপির চেষ্টা কোন কাজে লাগছে না।
অযোগ্য আরএমও এবং সাবেক তত্বাবধায়ক মুলত এর জন্য দায়ী। আরএমও কয়েকবার বদলী হবার পরও কোন এক অদৃশ্য ক্ষমতাবলে বদলী বাতিল করতে সমর্থ হন।
উল্লেখ্য যে নড়াইল সদর হাসপাতালের আরএমওর চারতলা বিশিষ্ট আলিশান বাড়ী রয়েছে শহরের উপরেই কিন্ত তিনি নিজের বাড়ীতে বসবাস না করে শহরেই সংসদ সদস্যের মামা বাড়ীতে ভাড়া থাকেন তাই তিনি ধরাকে সরাজ্ঞান করছে না
স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং নুতন তত্বাবধায়কের কাছে ভুক্তভোগী মহলের অনুরোধ তিনি যেন হাসপাতালের পরিবেশটা ভাল করার জন্য যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহণ করে নড়াইল আধুনিক হাসপাতালের ইমার্জেন্সী ওয়ার্ডে থেকে টাকা লেনদেনের বিষয় টা তদন্ত করে ভুক্তভোগী রোগী ও রোগীর সাথে থাকা বেক্তিরা এই আর্থিক হয়রানি থেকে মুক্তি পান।