নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ চট্রগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগের সন্মেলন হচ্ছে আগামী ২৯ মে, গ্রুপিং রাজনীতি ও স্বজনপ্রীতির সুপারিশ মালা কর্ণপাত না করে পুরান পালটাই নতুন করে সাবেক ছাত্র নেতাদেরকে মুল্যায়ন করে সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি করা হলে সাংগঠনিক ভাবে রাজনীতির উন্নয়ন হবে। যারা জন প্রতিনিধি ও ইউ,পি,চেয়ারম্যান বা উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন তাদেরকে আওয়ামী যুবলীগের কমিটিতে না রেখে জনগণের সেবা করার সুযোগ দিন, কারণ তারা একটি দায়িত্বে আছেন তাদেরকে দুই নৌকায় পা দেয়ার দায়িত্ব দিলে সংগঠনের ও দেশের ক্ষতি সাধন হবে, তখন তারা কয় দিকে সময় দিবেন।
যারা কোন দায়িত্বে নেই সাবেক ছাত্র নেতাদেরকে দিয়ে যুবলীগ কমিটি গঠন হলে সংগঠনের শক্তি বৃদ্ধি হবে।
অন্য দিকে কিছু সুবিধা বাদী আওয়ামীলীগ নেতা তাদের গ্রুপিং রাজনীতির শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য তাদের মনোনিত ব্যাক্তিদেরকে আওয়ামী যুবলীগ কমিটিতে রাখার জন্য উঠে পরে লেগে আছে।
তাই গ্রুপিং রাজনীতি ও স্বজনপ্রীতির কমিটি যেন না হতে পারে সে দিকে সু দৃস্টি রাখার জন্য জোড় দাবী করছি।
বার বার একই ব্যাক্তিরা কমিটিতে যেন না আসতে পারে সে ব্যবস্থা করার জন্য জোড় দাবী করছি।
কিছু নেতার মনগড়া ও তাদের মনোনিত ব্যাক্তিদের দিকে না তাকিয়ে আপনাদের বিবেচনায় যোগ্য ব্যাক্তিদেরকে কমিটিতে রাখার জন্য আবেদন করছি। আপনাদেরর প্রতি তৃণমুল নেতা কর্মীদের আস্থা ও বিশ্বাস আছে, আপনাদের চিন্তাধারা মতে যে ভাবে সংগঠন শক্তি শালী করা যাবে সে ব্যবস্থা করুন। নেতাদের সুপারিশ ও তাদের মনোনিত ব্যাক্তিদেরকে দিয়ে আওয়ামী যুবলীগ গঠন হলে যে লাউ সে কদু এতে জনমনে বিভিন্ন প্রশ্ন থেকে যাবে।
কিছু নেতার আত্ম হিংসা ও গ্রুপিংকের শিকার হয়ে দলের দুঃসময়ের অনেক ছাত্র নেতা পদ পদবী থেকে বঞ্চিত হয়ে আছে।
এখন তারা আপনাদের উপর আস্থা ও বিশ্বাস রেখে আওয়ামী যুবলীগ করার জন্য এগিয়ে এসেছেন, তাদের কে মুল্যায়ন করে আত্মহিংশা ও গ্রুপিং রাজনীতির শিকার থেকে রক্ষা করুন।
সংগঠনের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে গত জিবনে যারা সুবিধা আদায় করে নিয়েছেন এবং জনগণের প্রতিনিধী হওয়ার সুযোগ করে নিয়েছেন তাদের থেকে এবার সংগঠনকে রক্ষা করে অবহেলিত ও প্রতিহিংশার শিকার হয়ে যারা পদ পদবী থেকে বঞ্চিত হয়ে আছেন তাদের দিকে এবার সু দৃস্টি দেয়ার জন্য দাবী করছি।