বিনোদন প্রতিবেদক ঃ লাতিন আমেরিকা, আফ্রিকা ও এশিয়া – এই তিন মহাদেশের ছবি নিয়ে ফ্রান্সের দক্ষিণে নন্ত শহরে ১৯৭৯ সাল থেকে হচ্ছে ‘ফেস্টিভ্যাল অফ থ্রি কন্টিনেন্টস’ বা ত্রি-মহাদেশীয় চলচ্চিত্র উৎসব। তিন মহাদেশে নির্মিত বছরের আলোচিত সব ফিচার ছবি দেখানো হয় এখানে -যেগুলা পশ্চিমা হেজিমনির বাইরে অন্য এক দুনিয়ার গল্প বলে।
এইবারের উৎসবে ছবি দেখাবে ৯০ টা, যার মধ্যে আন্তর্জাতিক ফিচার প্রতিযোগিতায় আছে ১০টা তার একটা ‘অন্যদিন,’, বাকি ছবিগুলা ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, ব্রাজিল, ভিয়েতনাম, মায়ানমার, ইন্ডিয়া, জাপান, কাতার ও ইরানের।
প্রায় একই সময়ে কানাডার আরেক গুরুত্বপূর্ণ উৎসব আর আই ডি এম-এর আন্তর্জাতিক ফিচার প্রতিযোগিতাতেও দেখাচ্ছে ‘অন্যদিন’।
উত্তর আমেরিকার অন্যতম প্রধান একটি নন ফিকশন উৎসব আর আই ডি এম যেখানে সেই ছবিগুলাই দেখানো হয়, যেগুলা সিনেমার ভাষাকে নতুন করে আবিষ্কার করে।
এইবার একশ’র উপর ছবি দেখাবে আর আই ডি এম, যার মধ্যে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় আছে ১১টা – তার একটা ‘অন্যদিন,’ সাথে আছে আর্মেনিয়া, স্পেন, পর্তুগাল, প্যারাগুয়ে, রোমানিয়া, ফ্রান্স, জার্মানী, দক্ষিণ আফ্রিকা, ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের ছবি।
মজার ব্যাপার হলো দুই উৎসবে নিমন্ত্রণ থাকলেও, কাছাকাছি তারিখ আর কানাডার ভিসা জটিলতায় মন্ট্রিয়াল যাওয়া নিয়ে শঙ্কা ছিলো। কিন্তু ঢাকার কানাডা দূতাবাসের তৎপরতায় সেই শঙ্কা এখন এখন কেটে গেছে। দুবাই হয়ে টরেন্টো, তারপর মন্ট্রিয়াল।
কয়েকদিন থেকেই আবার উড়াল প্যারিসে, প্যারিস থেকে নন্তে। ছবির অভিষেক হয়েছিলো আমস্টারডামে, সেখান থেকে নিউ ইয়র্ক, তারপর ওয়ারশ, সিডনী, ভ্যানকুভার, জুরিখ, মন্ট্রিয়াল হয়ে নন্ত, আকাশে আকাশেই কেটে গেলো ‘অন্যদিন, এর একটা জীবন;