মো:রফিকুল ইসলাম,নড়াইলঃ
বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি বিএমএসএস এর কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও পূনর্বাসন সম্পাদক মিল্টন শেখ এর উপর সন্ত্রাসী হামলা চালাই মাদক কারবারী ও চিহ্নিত সন্ত্রাসী মনির বাহীনি। গতকাল (২৯ সেপ্টেম্বর) বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ৯ ঘটিকার সময় নড়াইলের সিংগাশলপুর ইউনিয়নের সিংগাশলপুর বড়গাতি গ্রামের মৃত,আলতাফ শিকদারের ছেলে সমাজের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী,চাঁদাবাজ,সন্ত্রাসী মনিরসহ তার সহযোগী সন্ত্রাসী হামলাকারী’রা সাংবাদিক মিল্টনকে হত্যার উদ্দেশে এ হামলা চালাই। মিল্টন শেখকে গ্রুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মুমূর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ নেক্কার জনক হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারসহ দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবী জানিয়েছেন,বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি বিএমএসএস এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান খন্দকার আছিফুর রহমান,সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও নোয়াপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি নজরুল ইসলাম মল্লিক,মহাসচিব মোঃ সুমন সরদার সহ সকল নেতৃবৃন্দ। মাদক ব্যবসায়ী,চাদাবাজ সন্ত্রাসী মনির বাহীনিকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচার করার যোঁরদাবী জানান,বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি বিএমএসএস এর সাংবাদিক নেতাগণ,অন্যথায় সারাদেশ ব্যাপী সাংবাদিক’রা কঠোর কর্মসূচি পালন করবেন বলেও হুসিয়ারী দেন।
এদিকে গত,(২২ মার্স) সিংগাশোলপুর ইউনিয়নের বড়গাতি গ্রামের মৃত,আলতাপ শিকদারের ছেলে মনির শিকদার চিহ্নিত মাদকাসক্ত মাদক ব্যবসায়ী,চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী,সিংগাশোলপুর ইউনিয়নের শোলপুর গ্রামের মৃত,আব্দুল মানান শেখ এর ছেলে সাংবাদিক মিল্টন শেখ এর ছোট ভাই ফরেস্ট ইঞ্জিনিয়ার মোঃআব্দুল্লাহ শেখ এর কাছে এক লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করে এবং চাঁদা না দিলে সন্ত্রাসী মনির শিকদার ফরেস্ট ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আব্দুল্লাহ শেখ কে জীবননাশের হুমকি দেয়। সাংবাদিক মিল্টন শেখ অভিযোগ করে এ প্রতিবেদককে জানান,আমার ছোট ভাই ফরেস্ট ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আব্দুল্লাহ এর কাছে সিংগাশোলপুর ইউনিয়নের বড়গাতি গ্রামের মৃত,আলতাপ শিকদারের ছেলে চিহ্নিত মাদকাসক্ত,মাদক ব্যবসায়ী,চাঁদাবাজ,
সন্ত্রাসী মনির শিকদার এক লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে এবং আমার ভাই চাঁদা দিতে অশিকার করলে জীবননাশের হুমকি দেই বলেও জানান। পরে মির্জাপুর পুলিশ ফাড়িতে অভিযোগ করলে গোয়েন্দা পুলিশের হাতে আটক হয় মনির। এ নিউজ আজকের দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর পর আসামি মনির শিকদার গোয়েন্দা পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে আদালত থেকে জামিন পেয়ে আবারো এসব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।