নিজস্ব প্রতিবেদক : মেধার ব্যবস্থাপনা, বিকাশ ও উদ্ভাবনে অবদান রাখায় ‘এশিয়া’স বেস্ট এমপ্লয়ার ব্র্যান্ডস ২০২৩’ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে গ্রামীণফোন। সম্প্রতি প্যান প্যাসিফিক সিঙ্গাপুরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটিকে এ স্বীকৃতি দেয় এমপ্লয়ার ব্র্যান্ডিং ইনস্টিটিউট।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এডিপি’র এশিয়া প্যাসিফিক অ্যান্ড গ্লোবাল পেরোল এর স্ট্র্যাটেজি ভাইস প্রেসিডেন্ট, জন অ্যান্টোস এবং ইআইআইএলএম কলকাতার চেয়ারম্যান ও ডিরেক্টর অধ্যাপক ড. আর. পি. ব্যানার্জি।
জুরি সদস্যরা প্রতিষ্ঠানগুলোর ২৪ মাসের কার্যক্রম পুঙ্খানুপুঙ্খ মূল্যায়ন করার পর কিছু সুনির্দিষ্ট মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে পুরস্কারপ্রাপ্তদের চূড়ান্ত করেন। অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের বাজার কৌশলকে সহায়তা করতে সম্ভাবনাময় মানবসম্পদ বিকশিত করার ক্ষেত্রে গ্রামীণফোনের বেস্ট প্র্যাকটিসগুলোর (সর্বোত্তম অনুশীলনীগুলো) প্রশংসা করা হয়।বৈচিত্র্য ও অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যকে সামনে রেখে প্রযুক্তি খাত থেকে তরুণ মেধাবীদের আকৃষ্ট করার নিয়মিত প্রচেষ্টা গ্রামীণফোনের এ স্বীকৃতি অর্জনের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে ভূমিকা রেখেছে।
এ বিষয়ে গ্রামীণফোনের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা সৈয়দ তানভির হোসেন বলেন, ‘ভবিষ্যৎমুখী টেক সার্ভিস লিডার হিসেবে কাজের ক্ষেত্র, নেতৃত্ব ও সক্ষমতার রূপান্তরে কাজ করে যাচ্ছে গ্রামীণফোন। নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্রামীণফোনে শেখার সংস্কৃতি নিয়ে ও কর্মীদের প্রবৃদ্ধিতে উৎসাহিত করা হয়; আর এ নিয়ে আমাদের প্রচেষ্টার জন্য সম্মানজনক এ স্বীকৃতি পেয়ে আমরা আনন্দিত। বিস্তৃত অভিজ্ঞতা, শিক্ষা ও অনুশীলনের মাধ্যমে মেধার উন্নয়ন ও বিকাশ ঘটাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ গ্রামীণফোন। সামনের দিনগুলোতে এগিয়ে থাকতে আমরা প্রতিনিয়ত ভবিষ্যৎ উপযোগী কর্মী তৈরি করে যাচ্ছি, ডিজিটালভাবে মানুষকে দক্ষ ও বিকশিত করে তুলছি।ভবিষ্যৎ ও সমাজের কল্যাণে আমরা আমাদের কর্মীদের বিকাশে নিরলস প্রচেষ্টা অব্যহত রাখবো।’
প্রসঙ্গত, গ্রামীণফোন এর আগে বাংলাদেশ আইসিটি বিভাগের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড-২০২১’; জিএসএমএ’র ‘ডিজিটাল নেশন অ্যাওয়ার্ড’; ফেডারেশন অব বাংলাদেশ হিউম্যান রিসোর্স অর্গানাইজেনের ‘করপোরেট এইচআর অ্যাওয়ার্ড ২০২২’; বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম (বিবিএফ)-এর ‘দ্য মোস্ট লাভড ব্র্যান্ড অব ২০২১’ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে।