বিআরটিএ এর পূর্বাচল (ঢাকা মেট্রো-৪) অফিসের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি’র অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিআরটিএ এর পূর্বাচল (ঢাকা মেট্রো-৪) অফিসে ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির রেজিস্ট্রেশন প্রত্যাশীদের কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত ফি এর অতিরিক্ত অর্থ গ্রহণ করা হচ্ছে বলে গুরুতর এক অভিযোগ উঠেছে। উক্ত অভিযোগের ভিত্তিতে দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রধান কার্যালয়, ঢাকা থেকে একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়।

দুদক টীম কর্তৃক ছদ্মবেশে সেবা প্রত্যাশী কয়েকজন ব্যক্তির সাথে কথা বললে দুইজন সেবাপ্রার্থী জানান তাদের কাছ থেকে হোন্ডা ১৬০ সিসির বাইকের রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ সরকার নির্ধারিত ফি ২০৯৬৪ টাকার পরিবর্তে ২৮৫০০ টাকা গ্রহণ করে একজন দালাল।
দুদক টিম গ্রাহক সেজে উক্ত দালালের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান,অফিসের উচ্চমান সহকারীর সাথে যোগাযোগ করলে বাকী কাজ হয়ে যাবে। পরবর্তীতে উক্ত অফিসের সহকারী পরিচালকসহ অন্যান্য কর্মচারীর বক্তব্য গ্রহণ করা হয়।
অভিযান পরিচালনা কালে সেবাগ্রহীতাদের সাথে কথা বলে দালালদের সাথে অফিসের কর্মচারীদের সংশ্লিষ্টতা আছে মর্মে টিমের নিকট প্রতীয়মান হয়। অভিযান পরিচালনা কালে সেবাপ্রার্থী দুইজনের রেজিস্ট্রেশনের জন্য জমাকৃত কাগজপত্রের ছায়ালিপি ও সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়। পরবর্তীতে বিস্তারিত প্রতিবেদন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এ দাখিল করা হবে।
খুলনার গফফার সিকিউরিটি সার্ভিসের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
খুলনা প্রতিনিধি : খুলনার গফফার সিকিউরিটি সার্ভিসের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক এর খুলনা অফিসের কর্মকর্তারা এক অভিযান পরিচালনা করে, এ খবর সংশ্লিষ্ট সুত্রের।
জানা গেছে, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠাননের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মাধ্যমে জনবল নিয়োগের অভিযোগের ভিত্তিতে খুলনা বিভাগীয় মহিলা কৃষি প্রশিক্ষন ইনিষ্টিটিউট, মোড়েলগঞ্জ এ দুর্নীতি দমন কমিশন, সজেকা, বাগেরহাট থেকে একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়।
গফফার সিকিউরিটি সার্ভিস নামক ঠিকাদারীর প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এনফোর্সমেন্ট টিম সরেজমিনে খুলনা বিভাগীয় মহিলা কৃষি প্রশিক্ষন ইনস্টিটিউট এ আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে জনবল নিয়োগে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের লাইসেন্স জালিয়াতির মাধ্যমে দরপত্রে অংশগ্রহণ করে এবং নিয়োগ প্রত্যাশীদের প্রত্যেকের নিকট দেড় লাখ টাকা ঘুষ দাবির অভিযোগের প্রথমিক সত্যতা পাওয়া যায়।