নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে সারাবছর চলে ওয়েবসাইট, অ্যাপস ভিওিক অনলাইন জুয়ার সাইট।ভারতীয় ঘরোয়া ক্রিকেটলীগ আইপিএল ঘিরে বেড়েছে জুয়ার সাইটগুলোর প্রচার-প্রচরণা ও অসক্তির আমেজ।দেশের শহরের অলি-গলি প্রত্যান্ত অঞ্চলে গ্রামে কিশোর-যুবকের হাতে হাতে পৌঁছে গিয়েছে অনলাইন জুয়া। জুয়ার ভয়াল থাবায় গ্রাস করে সর্বশান্ত হচ্ছে পরিবারগুলো।
পাচার হচ্ছে দেশ থেকে কোটি কোটি টাকা যার প্রভাব পড়ছে সরাসরি জাতীয় অর্থনীতেতে,এদিকে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রয়োজনীয় তুলনায় রির্জাভ ঘাটতি রয়েছে।
সরকার যখন রিজার্ভ ঘাটতি পূরণ করার জন্য প্রবাসী আয়ে প্রণোদনা বৃদ্ধি করাসহ বিলাসী পণ্যের আমদানী বন্ধ রেখেছে।হিমসিম খাচ্ছে দ্রব্য মূল্যের উদ্ধগতি নিয়ন্ত্রণে। অন্য দিকে অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে পাচার হচ্ছে হাজার,হাজার কোটি টাকা প্রসাশন এব্যপারে উদাসীন ভূমিকা পালন করাসহ গুরুত্বপূর্ণ কোন পদক্ষেপ হাতে নিতে দেখা যাচ্ছে না।ক্রিপটো কারেন্সি মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যমে এর লেনদেন হয়।এটা হুন্ডির একটা ধরণ। ভ্রাচুয়াল এ মুদ্রার দেশে বৈধতা নাই।খোদ টিভি চ্যানেল থেকে শুরু ফেসবুক কন্টেট ক্রিটাররা অনলাইন জুয়ার সাইটগুলোর বিজ্ঞাপন করতে দেখা যাচ্ছে, হর-হামাশা।
অনুসন্ধানে উঠে আরো চাঞ্চল্যকর তথ্য অনলাইন জুয়ায় লাখ,লাখ টাকা খয়িয়ে সর্বশান্ত হয়েছেন অনেকে এমন ভুক্তভোগী, এমনই এক ভুক্তভোগী সাথে কথা বলা জানা গেছে অনলাইন জুয়ার ভয়াল থাবায় গ্রাস করে ঝণ গ্রস্ত হয়ে ন্বিংস হয়ে পরিবার থেকে বিছিন্ন হয়ে গেছে। তিনি প্রথমে শখের বশে খেলতে থাকে পরবর্তীতে তার এই শখ জীবন অন্ধকাছন্ন করে ফেলে।প্রতিবেদকের হাতে এসেছে অনলাইন জুয়ার সাইটের অনেক এজেন্টের তালিকা। প্রসাশনের ভূমিকা এ ব্যাপারে তেমন কিছু চোখে পড়েনা।