জনপ্রশাসনেন আওয়ামী  ফ্যাসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগীরা : বিগত ১৬ বছর ধরে বঞ্চিতদের মাঝে ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে

Uncategorized অনিয়ম-দুর্নীতি অপরাধ আইন ও আদালত জাতীয় ঢাকা প্রশাসনিক সংবাদ বিশেষ প্রতিবেদন রাজধানী রাজনীতি

নিজস্ব প্রতিবেদক  :  প্রশাসনে গতি ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নানান উদ্যোগ নিলেও এখনো তা ফলপ্রসূ হচ্ছে না। প্রশাসনে পদোন্নতি বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা বা ভালো পোস্টিং না পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিগত সরকারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে একটি অংশ চরম দলবাজী করেছে। অতি উৎসাহী কিছু সরকারি কর্মকর্তা (রাজনৈতিক) দলের নেতাকর্মীদের মতো আচরণ করেছে। এখনো প্রশাসনের বিভিন্ন স্থানে ফ্যাসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগীরা দাপটের সাথে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে। এতে গত ১৬ বছর ধরে যারা বঞ্চিত তাদের ক্ষোভ ও হতাশা আরও বাড়ছে।


বিজ্ঞাপন

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রশাসনের ১৩৫ জন অতিরিক্ত সচিব, ২২৭ জন যুগ্মসচিব ও ১২০ জন উপসচিবকে পদোন্নতি, ৫৯ টি জেলার জেলা প্রশাসককে প্রত্যাহার করে নতুন ৫৯ জন ডিসি নিয়োগ, ৬৭ জন কর্মকর্তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল, ১০ জন যুগ্ম সচিব, ৮ জনঅতিরিক্ত সচিব ও ১০ জনসচিবকে ওএসডি করা হয়েছে।


বিজ্ঞাপন

এখনো কয়েকটি মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে শূন্য রয়েছে। কিন্ত্র এসব নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। বদলী ও প্রমোশন ও পদায়নে এখনো পতিত স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের দোসরা রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া হাসিনা সরকারের আমলের অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. খায়রুল আলম সেখ সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব দাইয়ানসহ বড় বড় কর্মকর্তারা এখনো বহাল তবিয়তে দায়িত্ব পালন করছেন। আবারো অনেক সচিবের দুর্নীতি বিষয় গুলো আমলে নিচ্ছে বর্তমান সরকার বলে জানা গেছে। অন্যদিকে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকায় তাদের দোসর কর্মকর্তাদের ভালো ভালো মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করা হচ্ছে। পতিত সরকারের কর্মকর্তারা দায়িত্বে থাকলে মাঠ প্রশাসনকে জনবান্ধব, দুর্নীতিমুক্ত ও জবাবদিহিমূলক ভাবে গড়ে তোলার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সব ধরনের উদ্যোগ ভেস্তে যাবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

এ দিকে গত এক মাসে প্রশাসনে ফ্যাসিস্ট সুবিধাভোগীদের কর্মকর্তাদের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলী ও পযায়ন করা হয়েছে তাদের দাপটে দিশেহারা অন্যন্যা কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা বলে অভিযোগ উঠেছে। আবার অনেক জেলায় সদ্য নিয়োগ পাওয়া ডিসিদের নিয়োগ বাতিলের দাবিতে ওই সব জেলায় মানবন্ধ করা হচ্ছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়র গত কয়েক দিনে জারি করা প্রজ্ঞাপন গুলো পর্যরেক্ষণ করে দেখা গেছে, বিগত পতিত স্বৈরাচারী সরকারে সময় গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা কর্মকর্তাদের ভালো ভালো মন্ত্রণালয়ে বদলী করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের (পরিচালক প্রশাসন) অতিরিক্ত সচিব আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকী একই পদে কর্মরত থেকে উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদাদেরর নিদেশনা অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ সকল বদলী পদায়ন বাস্তবায়ন করে আসছেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কাযালয়ের মহাপরিচালক অতিরিক্ত সচিব নাফিউল হাসানকে সড়ক বিভাগে বদলী করা হয়েছে। খুলনা বিভাগীয় কমিশনার হেলাল মাহমুদ শরীফের বিরুদ্ধে দেশ বিরোধী কার্যকলাপ ও শত শত দুর্নীতির অভিযোগ। এছাড়া ছাত্র-জনতা আন্দোলনের সময় শেখ হাসিনার চাচাতে ভাই শেখ আবু নাছেরের ছেলে শেখ হেলাল, শেখ জুযেল, শেখ রাসেল পক্ষে কাজ করেছেন। ছাত্র-জনতার মিছিলে বাধা দেয়ার ঘটনায় জতিড় ছিলেন। হেলাল শরীফ একজন ধর্মবিদ্বেষী। এ বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে ৯জন ড্রাইভার নিযোগ দিয়ে এক কোটি ৮ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এছাড়া ঢাকা জেলার ডিসি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে তানভীর আহমেদকে। তিনি ২৪ তম বিসিএসরে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। পতিত হাসিনা সরকারকে পুনরায় ক্ষমতায় আনতে মোনাজাত করা সেই বির্তকিত চট্টগ্রাম ও ঢাকা জেলার ডিসি মোমিনুর রহমানের ভাগ্নে। এর আগে ঢাকা জেলার এডিসি ছিলেন তিনি। এর আগে সাবেক আইন সচিব আবু সালেহ মো. জহিরুল ইসলাম ও পিস্তল দুলালের পিএস হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। স্বাস্থ্য উপদেষ্টার একান্ত সচিব মুফিদুল আলমকে ময়মসিংহ জেলার ডিসি করা হয়েছে। তিনি এর আগে চট্টগ্রাম সিটি মেয়র পিএস হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ইআরডির উপসচিব মো. অহিদুল ইসলামকে মাগুড়ার ডিসি করা হয়েছে। তিনি ছাত্র লীগের নেতা হওয়ায় দীর্ঘ ৫ বছর যাবত মরিশাসের ফাস্ট সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম ও দুনীতির অভিযোগ থাকার পরেও ডিসি করা হয়েছে। জনপ্রশাসনের উপসচিব মো. সাইফুল ইসলামকে খুলনার ডিসি করা হয়েছে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নেতা এবং বাহাদুর বেপারীর একনিষ্ঠ সহচর ছিলেন। হরিগঞ্জের উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা দায়িত্ব পালনের সময় ব্যাপক দুর্নীত করেছেন। পরে জনপ্রশাসন থেকে তদন্ত করা হয়। ছাত্রলীগ হওয়ায় তার তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়নি। পরে গত ২০১৪ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ভারতের কলকাতা হাই কমিশনের উপ-হাইকমিশনার পদে দায়িত্ব পালন করে। বর্তমানে তার আদেশ বাতিল চেয়ে খুলনা জেলা সাধারণ জনগণ মানববন্ধন ও মিছিল করছেন। এক দুইজন ব্যতিক্রম ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর কাযালয়ের অন্যান্য পরিচালক ও মহাপরিচালকরা এখনো বহাল তবিয়তে প্রধান উপদেষ্টার কাযালয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।

গত ১৬ বছরে রাষ্ট্রের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো জনপ্রশাসেনর জন্য সময়টি ছিলো একটি কালো অধ্যায়। মূলত স্বজনপ্রীতি ও দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদায়ন এবং সীমাহীন দুর্নীতির ফলে রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের কাঠামো ভেঙ্গে পড়েছে। এ বেহাল অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সৎ. দক্ষ এবং দেশপ্রমিক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর প্রয়োজন।

সঠিক মানুষকে সঠিক জায়গায় বদলী, পদায়ন ও পদোন্নতি দেয়া নীতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মূলমন্ত্র হওয়ার প্রয়োজন। কিন্তু দুভাগ্যজনক হলেও সত্য যে গত ৫ আগষ্টের পর স্বৈারচারী শেখ হাসিনার সরকারের রেখে যাওয়া আমলারা প্রসাশনে এখনো প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে। দুই একটি ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা সচিবরা পূর্বের ন্যায় দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এছাড়া প্রতিদিন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগ ও অধিদপ্তরে মধ্যসারি কর্মকর্তাদের বদলীর আদেশ পর্যালোচনা করে দেখা যায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পতিত হাসিনা সরকারের দোসর অদক্ষ ও দুর্নীতিবাজ এবং দলবাজ কর্মকর্তাদের পূনর্বাসন করা হচ্ছে।

আবার অনেক ক্ষেত্রে পতিত সরকারে আমলে নির্যাতিত সৎ দক্ষ ও মেধাবী সরকারি কর্মকর্তাদের অন্যায়ভাবে হয়রানিমূলক বদলী করা হচ্ছে। এদিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বর্তমান বিশৃক্সক্ষল পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্ঠার কার্যালয়ে একটি সার-সংক্ষেপ পাঠানো হলেও সেখানে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। কিন্তু যারা আসল ঘটনা ঘটিয়ে বিভিন্ন জেলা ডিসি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে কিছুই করা হয়নি বলে বঞ্চিত এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।

প্রশাসন এখনো আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের দখলে। ঘুষ ও দুর্নীতি কিছুটা বন্ধ হলেও কাজে কোন গতি নেই। সচিবালয়ে সাতক্ষীরা থেকে আসা এক সেবা প্রার্থী আসিফ পারভেজ বলেন আমি জেলা প্রশাসন থেকে রপ্তানি মুখী চিংড়ি শিল্পের জন্য ফরমালিন মজুত ও বিক্রয় করার লাইসেন্স পেয়েছি এবং মন্ত্রণালয় আমাকে আমদানি ও রপ্তানির নাইসেন্স দিয়েছে। আমি আজ তিন মাস আমাদানির ছাড় পত্রে জন্য ঘুরছি। কয়েকজন বঞ্চিত কর্মকর্তা বলেন ত্রিশ ব্যাচের অফিসার নিকারুজ্জামান তার বাবা আওয়ামী লীগ নেতা কিন্ত তিনি এখনও কাজ করছেন ক্যাবিনেট ডিভিশনে। জনপ্রশাসনের মুজিব বর্ষ সেলের অফিসার এস.এম শাহীন বাগিয়ে নিয়েছে যশোর জেলার এডিসি পদ।

বাগেরহাটের বিখ্যাত নেতা কালিদাস বড়ালের জামাই এবং আওয়ামী লীগের নারী সংসদ সদস্য হ্যাপি বড়াল এর জামাতা দখল করেছে ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পদ। মেয়র আতিক পালিয়েছে কিন্তু দেশে বিদেশে বিপুল সম্পদের মালিক তার স্নেহধন্য আক্তার হোসেন শাহীন উত্তর সিটি কর্পোরেশনের স্বপদে বহাল আছে। বিসিএস বাইশ ব্যাচের পারভেজ শরিয়াতরপুরের ডিসি। বিগত আমি ও ডামি নির্বাচনের জন্য তাকে বরিশালের অতিরিক্ত বিভাগী কমিশনার বানানো হয়। তিনিও ভোল পালটে ভিড়ে যাচ্ছে বিপ্লবীদের দলে।

একত্রিশ ব্যাচের অফিসার মনদ্বীপ তার প্রতিটা লেখনী ছিলো বাকশালী মুজিব কে নিয়ে কিন্তু তিনি তার পদে বিপ্লবের পরও বহাল আছে। সাম্প্রতি,সচিবালয় দেখা যাচ্ছে প্রকৃচি ও স্বাচিপ নেতাদের আনাগোন। তাদের তারা নিজ মন্ত্রণালয়ের সচিব হবেন অথচ উক্ত বিষয় সচিবালয় ক্যাডার ও এডমিন ক্যাডার মার্জ হওয়ার মাধ্যমে এবং আপলী বিভাগে রায়ের মাধ্যমে এটি অনেক আগেই নিষ্পত্তি হয়েছে। কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন ঘোলা পানিতে কেউ কেউ মাছ শিকার করার চেষ্টা করছে।

সচিবালয়ের কয়েকটি মন্ত্রণালয় ঘুরে দেখা হাজারো শহীদের হত্যার নির্দেশ দাতা জননিরাপত্তা বিভাগের সচিবের একান্ত সচিব এ কে সাইফুল এখও নিজ পদে বহাল। এবং পরিবেশ,বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের সচিবের একান্ত সচিব ও আওয়ামী সুবিধারভোগী শাহাদাত মিথুন ও রোজলীনা পারভীন নিজ পদে বহাল আছে। সাম্প্রতি,রূপগঞ্জ ও সোনারগাঁও এবং সাভার ইউএনও বিষয় বিভিন্ন সাংবাদিক প্রতিনিধি এর সাথে যোগাযোগ করে জানা যায় সোনারগাঁও ও সভার উপজেলার ইউএনও আওয়ামী সুবিধা বিভাগ তারা যথাক্রমে লালাবাগ ও ফতুল্লা রাজস্ব সার্কেলজ এর সহকারী কমিশনার ভূমির পদে ছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে রয়েছে দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ।

অন্যদিকে, যশোর ও কক্সবাজার জেলার কয়েকজন সাংবাদিক জানান যে, রূপগঞ্জের সদ্য যোগদানকৃত উপজেলা নির্বাহী অফিসার যশোর ক্যান্টমেন্ট কলেজে শিবিরের সাথী ছিলেন। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হওয়ার পর ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত হয়। কিন্তু সুবিধা করতে না পরে বিএনপি সংস্কারপন্থী ছাত্রদলে নাম জড়ান। তার বিষয় জানতে চাইলে কক্সবাজার তারকা মানের হোটেলের এক ম্যানেজারের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন থার্টিফাস্ট নাইটের অনুষ্ঠানে তিনি বন্ধুদের নিয়ে খেতে আসে এবং পয়ত্রিশ হাজার টাকা বিল করেন। কিন্তু টাকা চাইলে নানাবিধ ভয়ভীতি দেখান এবং পরবর্তী দিন মোবাইল কোর্ট করে এক লক্ষ টাকা জরিমানা করেন।এমন কী,তার বিরুদ্ধে কক্সবাজার সিভিল এভিয়েশন কর্মকর্তদের বিরুদ্ধে মারপিটেরওহ অভিযোগ আছে। সাম্প্রতি,তিনি কক্সবাজার জেলার পেকুয়া উপজেলার উলজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা থাকার সময় ভূয়া বিল করে অর্ধ কোটি টাকা আত্মসাৎ করার তদন্ত করছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন।

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী নিয়োগের পাবলিক সার্ভিস কমিশনে চেয়ারম্যান হতে সকল সদস্য আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী সাবেক আমলা ও শিক্ষক। বৈষম্য বিরোধী সংগঠনের কয়েকজন ছাত্র বলেন এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও পদায়ন বাতিল না হলে এবং শহীদের রক্তের সাথে বেইমানি করে কোন দুর্নীতিবাজ পদায়ন করে বিপ্লবে কে ব্যর্থ করার চক্রান্ত ছাত্র জনতা রুখে দিবে।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *