নিজস্ব প্রতিবেদক : স্বাস্থ্য খাতকে ধ্বংস করতে এই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হাত আছে। এদের বিরুদ্ধে অবশ্যই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। নইলে, স্বাস্থ্যখাতের বিরুদ্ধে এদের ষড়যন্ত্র চলতেই থাকবে। এখন সবার আগে স্বাস্থ্য খাতের বৈষম্য দূর করা উচিত।
কেননা, এখানে চিকিৎসার ক্ষেত্রে ধনী-গরিবের ভয়াবহ বৈষম্য চলছে। আরে এই বৈষম্যের কারণে গরিবদের অধিকার থাকা সত্ত্বেও তারা সুচিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন না। ফলে, গরিবদের রোগ-বালাই ক্রমশই বাড়ছে। এমনকি রোগ-বালাই এর কারণে গরীবদের মানসিক অস্থিরতা প্রকট।
মূলতঃ উক্ত অন্যায়কারীরা স্বাস্থ্যসেবা খাতে চিকিৎসা ব্যবস্থাকে এমনভাবে নিয়ম তৈরি করে দিয়েছেন। যার কারনে ধনীরা অযৌক্তিক এবং অনধিকার চর্চায় যুক্ত হয়ে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করছেন। তুলনামূলকভাবে গরিবরা অমানবিক আচরণের শিকার হন। এজন্য তাদের সঠিক ও সুচিকিৎসা তারা নিতে পারেন না।
সাধারণ রোগীর আশা করেন, বাংলাদেশ থেকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে রাষ্ট্রীয় পরিচালনার ক্ষেত্রে যে বৈষম্য দীর্ঘ বছর থেকে বিরাজমান ছিল। সেটি শেষ হয়ে গেছে, এখন রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যে বৈষম্য চলছে। সেটিও এই আন্দোলনকারীরা ধ্বংস করে দেবেন। তাহলেই, প্রকৃত সোনার বাংলাদেশ গড়ে উঠবে।