!! ফ্যাসিষ্ট শেখ হাসিনার অন্যতম দোসর হয়েও মহাদাপটে নৌ পরিবহন অধিদপ্তরের চীফ নটিক্যাল পদে বহাল তবিয়তে চাকুরী করছেন তিনি। ৫ বছর ধরে দুদকের তদন্ত তদন্ত খেলা অব্যাহত থাকায় শেষ পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আলোচিত এই কর্মকর্তার নাম মো: গিয়াস উদ্দিন আহমেদ। তিনি বর্তমানে নৌ মন্ত্রণালয়ের অধিনে পরিচালিত নৌ পরিবহন অধিদপ্তরের চীফ নটিক্যাল অফিসার পদে কর্মরত আছেন। গত ২২ জানুয়ারি ২০২৫ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এই আদেম দেওয়া হয়। যার স¥ারক নং ০৩.০০.২৬৯০.০৭৮.২৭.০০৫.২৫-০৬। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের পরিচালক-১১ এ কে এম রেজাউর রহমান এই আদেশ পত্রে স্বাক্ষর করেন। অভিযোগ সুত্রে জানাগেছে, গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার লোহাইড় গ্রামের মজিবর রহমান @মজনু ডাক্তার ও লুৎফুন্নেছা দম্পত্তির সন্তান গিয়াস উদ্দিন আহমেদ পহেলা জানুয়ারি ১৯৭০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৬ সালে বাটিকমারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ৮৮ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি শেষে ১৯৯২ সালে মেরিন ফিশারিজ চট্টগ্রাম নেভিগেশন শেষে মাস্টার হিসেবে চাকুরী শুরু করেন। এক সময় গ্রাম্য ডাক্তার মজনুর এর সন্তান গিয়াস ওরফে কাবুলের লেখাপড়ার খরচ মেটাতে হিমশিম খাওয়া পরিবারের ৩ বিঘা সম্পদ বেড়ে হয়েছে কয়েক হাজার বিঘা। নিজগ্রাম লোহাইড়ে গড়ে তুলেছেন ছয় তলার আলিশান ডুপ্লেক্স ভবন। স্ত্রী সাজেদার বাবা সাবেক ডিস্ট্রিক্ট কানুনগো ও বড় শ্যালক মোখলেছুর রহমান লিটন ঢালী পরিবারেও আজ অর্থবিত্তের শেষ নেই। ধানমন্ডিতে ভুতের আড্ডা নামে রেস্তোরাঁ রয়েছে তার। গিয়াসের সু নজর যার উপর পড়েছে সবাই হয়েছেন পয়সাওয়ালা। গিয়াস পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুলের বাল্যবন্ধু তার স্ত্রী অতিরিক্ত সচিব সাইলা ফারজানা, গণভবনের পিয়ন জাহাঙ্গীর, তৎকালীন সাংসদ ও মন্ত্রী কর্নেল ফারুক খানের আত্মীয়তায় দুহাতে গড়েছেন সম্পদ। ধানমন্ডি ২৭ রোডে ৬৭ নং ইস্টার্ন ডালিয়া এ/৪ ফ্লাটটি ২৫০০ বর্গফুটের আনুমানিক মুল্য প্রায় ৫ কোটি টাকা। ৭ নং রোডে ৬৭ নং বিশ্বাস ক্রিডেন্স ডি/৪ ফ্লাট ৩৬০০ বর্গফুটের। মুল্য প্রায় সাড়ে ৭ কোটি। একই রোডে ৩১ নম্বর বাসা রেজাস ড্রিম সি/৩ এ ফ্লাট ২৪০০ বর্গফুট, মুল্য ৫ কোটি টাকা। মির অনিকা ইয়াকুব কমার্শিয়াল টাওয়ার ৬ নম্বর রোডের ১৭ নম্বর বাড়ির ২য় তলায় প্রায় সাড়ে ৫ কোটি টাকার ১২০০ বর্গফুটের আরো একটি ফ্লাট। র্যাংস ভবন, খিলগাও মেইন রোডের সাথে এ/৮/৯ নং ফ্ল্যাট ২৫০০ বর্গফুটের, মুল্য ৫ কোটি। স্বপ্নধারা হাউজিং, রোড নম্বর ৬, বাসা ৪৬/৩ উত্তরায় ২৪০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট মুল্য ২ কোটি ৮৮ লাখ। ইস্টার্ন হাউজিং রোড নম্বর ৬, সেক্টর নম্বর ৪, উত্তরা বাসা এ/৭ ও জি বি ডি এল পার্ক রোড নাম্বার ২ সেক্টর নাম্বার ৭ বাসা ৪৬/৩ উত্তরায় সমমুল্যের আরো দুটি ফ্ল্যাট। ডমিনো, ডি/৮ রোড নাম্বার-৩ সেক্টর ১১ উত্তরাতে ১ কোটি ৪৪ লাখ টাকার আরো একটি ফ্ল্যাট। ডিওএইচএস মিরপুরে বাসা নম্বর-৬, রোড নাম্বার এ/৩ এলাকায় ১ কোটি ৬০ লাখ মুল্যের ২২০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট। পূর্বাচল মেরিন সিটি চুড়াইল গাজীপুর ঢাকাতে ৫ কাঠার প্লট। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ই ব্লকে ৫ কাঠার প্লট। সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান ও মাগুরার সাবেক সাংসদ সাইফুজ্জামান শিখর, নৌমন্ত্রী খালেদ মাহমুদ চৌধুরী ও সাবেক নৌ সচিব বহির্গমণের জন্য প্রদেয় সিডিসি স্পেশাল ব্যাচের প্রশিক্ষণার্থীদের থেকে অগ্রীম ৫ লাখ টাকা জনপ্রতি হিসেবে ১০০ কোটি টাকা লোপাট করেছিল এ চক্র। এছাড়াও অভ্যন্তরীণ কোস্টাল, ফিশারিজ ও বিদেশগামী জাহাজের বিভিন্ন গ্রেডে চাকুরীরত মাস্টার, নাবিকদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়েছেন এ কর্মকর্তা। তার দেওয়া সার্টিফিকেট অব ইকুইভ্যালেন্সি ইন্দোনেশিয়ার সনদ ইস্যুর ঘটনায় দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্নসহ আন্তর্জাতিক মেরিটাইম আইনের লঙ্ঘন করা হয়। বিধি বহির্ভূতভাবে পানামা সার্টিফিকেট, বেলিজ সার্টিফিকেট, ফিলিপাইন সার্টিফিকেট, হালদিয়া সার্টিফিকেট ও মালয়েশিয়ান সার্টিফিকেট অবৈধভাবে জারি করার অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। জানতে চাইলে রিলায়েন্স শিপিং মালিক ক্যাপ্টেন খায়ের বলেন সে আমার জাহাজে কর্মরত ছিলো তার বেতনভাতা আইনানুযায়ী দিয়েছি। কেউ ব্যাক্তিগত সম্পদ অর্জন করলে আমার জানার কথা নয়। তার স্ত্রী সাজেদার মালিকানায় চট্টগ্রামের ফৌজদারহাটে ওশান মেরিটাইম একাডেমি রয়েছে। এছাড়াও জালিয়াতির প্রমান পাওয়ায় পুলিশের সিআইডি চট্টগ্রাম বিভাগের হস্তক্ষেপে বন্ধ হওয়া ওজিমা মেরিন একাডেমির ৫১ শতাংশ শেয়ার ছিলো গিয়াস উদ্দিনের। পরিবারের দখলে রয়েছে ব্লাক প্রিমিও ব্রান্ডের প্রাইভেট কার, লেটেস্ট ব্রান্ডের দুটি এক্স করলা, ও ২ টি নোয়া মাইক্রো। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড ঢাকায় এমএফসিএ- ৫১৭ নং একাউন্টে গচ্ছিত কোটি টাকার জামানত, ব্রাক ব্যাংক দিলকুশা শাখা, আইএফ্আইসি ব্যাংক মতিঝিল, ন্যাশনাল ব্যাংক দিলকুশা মতিঝিল শাখা, সোনালী ব্যাংক প্রধান কার্যালয়, যমুনা ও ওয়ান ব্যাংক ধানমন্ডি শাখায় রয়েছে তার আয়বহির্ভূত সম্পদ !!
বিশেষ প্রতিবেদক : ফ্যাসিষ্ট শেখ হাসিনার অন্যতম দোসর হয়েও মহাদাপটে নৌ পরিবহন অধিদপ্তরের চীফ নটিক্যাল পদে বহাল তবিয়তে চাকুরী করছেন তিনি। ৫ বছর ধরে দুদকের তদন্ত তদন্ত খেলা অব্যাহত থাকায় শেষ পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আলোচিত এই কর্মকর্তার নাম মো: গিয়াস উদ্দিন আহমেদ। তিনি বর্তমানে নৌ মন্ত্রণালয়ের অধিনে পরিচালিত নৌ পরিবহন অধিদপ্তরের চীফ নটিক্যাল অফিসার পদে কর্মরত আছেন। গত ২২ জানুয়ারি ২০২৫ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এই আদেম দেওয়া হয়। যার স¥ারক নং ০৩.০০.২৬৯০.০৭৮.২৭.০০৫.২৫-০৬। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের পরিচালক-১১ এ কে এম রেজাউর রহমান এই আদেশ পত্রে স্বাক্ষর করেন।
অভিযোগ সুত্রে জানাগেছে, গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার লোহাইড় গ্রামের মজিবর রহমান @মজনু ডাক্তার ও লুৎফুন্নেছা দম্পত্তির সন্তান গিয়াস উদ্দিন আহমেদ পহেলা জানুয়ারি ১৯৭০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৬ সালে বাটিকমারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ৮৮ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি শেষে ১৯৯২ সালে মেরিন ফিশারিজ চট্টগ্রাম নেভিগেশন শেষে মাস্টার হিসেবে চাকুরী শুরু করেন।
২০১২ সালে প্রয়োজনীয় যোগ্যতা ও আবেদনপত্র নিজ হাতে স্বাক্ষর না করেও নটিক্যাল সার্ভেয়ার এন্ড এক্সামিনার পদে নিয়োগ লাভ। ২০১৪ সালে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে এ বিষয়ে হয় তদন্ত কমিটি গঠন। ২০১৮ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্ত শুরু হলেও সে তদন্ত যেন শেষ হবার মত নয়! মাসিক বেতন মাত্র ৩ হাজার ইউএস ডলার। শেষে অতিরিক্ত শুন্য যোগে তা ৩০ হাজার করেছিলেন দুদকের হাত থেকে বাঁচতে। ক্ষমতার দাপটে বিগত বছরগুলোতে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদ -যথাক্রমে কন্ট্রোলার অব এডুকেশন, প্রিন্সিপাল অফিসার ও সবশেষে চীফ নটিক্যাল সার্ভেয়ার হয়েছিলেন তিনি।
এক সময় গ্রাম্য ডাক্তার মজনুর এর সন্তান গিয়াস ওরফে কাবুলের লেখাপড়ার খরচ মেটাতে হিমশিম খাওয়া পরিবারের ৩ বিঘা সম্পদ বেড়ে হয়েছে কয়েক হাজার বিঘা। নিজগ্রাম লোহাইড়ে গড়ে তুলেছেন ছয় তলার আলিশান ডুপ্লেক্স ভবন। স্ত্রী সাজেদার বাবা সাবেক ডিস্ট্রিক্ট কানুনগো ও বড় শ্যালক মোখলেছুর রহমান লিটন ঢালী পরিবারেও আজ অর্থবিত্তের শেষ নেই। ধানমন্ডিতে ভুতের আড্ডা নামে রেস্তোরাঁ রয়েছে তার। গিয়াসের সু নজর যার উপর পড়েছে সবাই হয়েছেন পয়সাওয়ালা।
গিয়াস পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুলের বাল্যবন্ধু তার স্ত্রী অতিরিক্ত সচিব সাইলা ফারজানা, গণভবনের পিয়ন জাহাঙ্গীর, তৎকালীন সাংসদ ও মন্ত্রী কর্নেল ফারুক খানের আত্মীয়তায় দুহাতে গড়েছেন সম্পদ। ধানমন্ডি ২৭ রোডে ৬৭ নং ইস্টার্ন ডালিয়া এ/৪ ফ্লাটটি ২৫০০ বর্গফুটের আনুমানিক মুল্য প্রায় ৫ কোটি টাকা।
৭ নং রোডে ৬৭ নং বিশ্বাস ক্রিডেন্স ডি/৪ ফ্লাট ৩৬০০ বর্গফুটের। মুল্য প্রায় সাড়ে ৭ কোটি। একই রোডে ৩১ নম্বর বাসা রেজাস ড্রিম সি/৩ এ ফ্লাট ২৪০০ বর্গফুট, মুল্য ৫ কোটি টাকা। মির অনিকা ইয়াকুব কমার্শিয়াল টাওয়ার ৬ নম্বর রোডের ১৭ নম্বর বাড়ির ২য় তলায় প্রায় সাড়ে ৫ কোটি টাকার ১২০০ বর্গফুটের আরো একটি ফ্লাট। র্যাংস ভবন, খিলগাও মেইন রোডের সাথে এ/৮/৯ নং ফ্ল্যাট ২৫০০ বর্গফুটের, মুল্য ৫ কোটি। স্বপ্নধারা হাউজিং, রোড নম্বর ৬, বাসা ৪৬/৩ উত্তরায় ২৪০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট মুল্য ২ কোটি ৮৮ লাখ। ইস্টার্ন হাউজিং রোড নম্বর ৬, সেক্টর নম্বর ৪, উত্তরা বাসা এ/৭ ও জি বি ডি এল পার্ক রোড নাম্বার ২ সেক্টর নাম্বার ৭ বাসা ৪৬/৩ উত্তরায় সমমুল্যের আরো দুটি ফ্ল্যাট। ডমিনো, ডি/৮ রোড নাম্বার-৩ সেক্টর ১১ উত্তরাতে ১ কোটি ৪৪ লাখ টাকার আরো একটি ফ্ল্যাট। ডিওএইচএস মিরপুরে বাসা নম্বর-৬, রোড নাম্বার এ/৩ এলাকায় ১ কোটি ৬০ লাখ মুল্যের ২২০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট। পূর্বাচল মেরিন সিটি চুড়াইল গাজীপুর ঢাকাতে ৫ কাঠার প্লট। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ই ব্লকে ৫ কাঠার প্লট।
সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান ও মাগুরার সাবেক সাংসদ সাইফুজ্জামান শিখর, নৌমন্ত্রী খালেদ মাহমুদ চৌধুরী ও সাবেক নৌ সচিব বহির্গমণের জন্য প্রদেয় সিডিসি স্পেশাল ব্যাচের প্রশিক্ষণার্থীদের থেকে অগ্রীম ৫ লাখ টাকা জনপ্রতি হিসেবে ১০০ কোটি টাকা লোপাট করেছিল এ চক্র। এছাড়াও অভ্যন্তরীণ কোস্টাল, ফিশারিজ ও বিদেশগামী জাহাজের বিভিন্ন গ্রেডে চাকুরীরত মাস্টার, নাবিকদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়েছেন এ কর্মকর্তা।
তার দেওয়া সার্টিফিকেট অব ইকুইভ্যালেন্সি ইন্দোনেশিয়ার সনদ ইস্যুর ঘটনায় দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্নসহ আন্তর্জাতিক মেরিটাইম আইনের লঙ্ঘন করা হয়। বিধি বহির্ভূতভাবে পানামা সার্টিফিকেট, বেলিজ সার্টিফিকেট, ফিলিপাইন সার্টিফিকেট, হালদিয়া সার্টিফিকেট ও মালয়েশিয়ান সার্টিফিকেট অবৈধভাবে জারি করার অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। জানতে চাইলে রিলায়েন্স শিপিং মালিক ক্যাপ্টেন খায়ের বলেন সে আমার জাহাজে কর্মরত ছিলো তার বেতনভাতা আইনানুযায়ী দিয়েছি। কেউ ব্যাক্তিগত সম্পদ অর্জন করলে আমার জানার কথা নয়।
তার স্ত্রী সাজেদার মালিকানায় চট্টগ্রামের ফৌজদারহাটে ওশান মেরিটাইম একাডেমি রয়েছে। এছাড়াও জালিয়াতির প্রমান পাওয়ায় পুলিশের সিআইডি চট্টগ্রাম বিভাগের হস্তক্ষেপে বন্ধ হওয়া ওজিমা মেরিন একাডেমির ৫১ শতাংশ শেয়ার ছিলো গিয়াস উদ্দিনের।
পরিবারের দখলে রয়েছে ব্লাক প্রিমিও ব্রান্ডের প্রাইভেট কার, লেটেস্ট ব্রান্ডের দুটি এক্স করলা, ও ২ টি নোয়া মাইক্রো।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড ঢাকায় এমএফসিএ- ৫১৭ নং একাউন্টে গচ্ছিত কোটি টাকার জামানত, ব্রাক ব্যাংক দিলকুশা শাখা, আইএফ্আইসি ব্যাংক মতিঝিল, ন্যাশনাল ব্যাংক দিলকুশা মতিঝিল শাখা, সোনালী ব্যাংক প্রধান কার্যালয়, যমুনা ও ওয়ান ব্যাংক ধানমন্ডি শাখায় রয়েছে তার আয়বহির্ভূত সম্পদ। অভিযোগের বিষয়ে গিয়াস উদ্দিনের সাথে কথা বলতে যোগাযোগ করলেও তিনি কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।
সচেতন মহলের দাবী অতি সত্ত্বর স্বৈরাচার শেখ হাসিনার এই দোসরকে গ্রেফতার করে বিচারের সম্মুখীন করা হোক। বাজেয়াপ্ত করা হোক অবৈধ পথে অর্জিত কোটি কোটি টাকার সম্পদ। সরকারী চাকুরী থেকে অপসারণ করে নৌ পরিবহন অধিদপÍরকে ঘুস দুর্নীতিমুক্ত করা হোক।