!! দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে রবিবার ৫টি অভিযোগের বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে এবং ১ টি দপ্তরে অভিযান পরিচালনা করা সহ ৪ টি দপ্তরে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে !!
নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ ঢাকা মেডিকেল কলেজের কর্মচারী আলী, রাজিব সহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে বর্হিবিভাগে আগত হাজার হাজার রোগীদের মধ্য থেকে দ্রুত কাজ করে দেওয়ার নাম করে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ সংক্রান্তে রবিবার ২৮ আগস্ট, দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রনজিৎ কুমার কর্মকারের নেতৃত্বে ও মোহাম্মদ নুর আলম সিদ্দিকী সমন্বয়ে গঠিত একটি এনফোর্সমেনন্ট টিম অভিযান পরিচালনা করেছে। অভিযান পরিচালনা কালে দুদক টিম ছদ্মবেশে বহির্বিভাগে পর্যবেক্ষণকালীন দেখতে পায়, আগত রোগীদের নিকট হতে বিভিন্ন কাজ করে দেওয়ার নাম করে কতিপয় ব্যক্তি অবৈধ সুবিধা নিচ্ছে।
পরবর্তীতে অভিযোগের বিষয়ে অত্র মেডিকেল কলেজের পরিচালক ও উপ-পরিচালক মহোদয়ের সাথে আলোচনা করা হয়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা ক্রমে অভিযোগে উল্লিখিত আলী নামের ব্যক্তি অত্র মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের কেউ নন। তবে আলী নামের এক দালাল বর্হিবিভাগে এরকম অবৈধ কাজ করেন মর্মে জানা যায়। অভিযান পরিচালনা কালে তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
অভিযোগে উল্লিখিত অপর ব্যক্তি রাজিব এর ডিউটি সান্ধ্যকালীন থাকায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। অভিযান পরিচালনা কালে অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক এবং উপপরিচালক মহোদয়ের নিকট বিস্তারিত তথ্য উপাত্ত তুলে ধরা হয় এবং অভিযোগ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করা হয়। এনফোর্সমেন্ট টিম কর্তৃক অভিযানকালে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে টিম শীঘ্রই কমিশন বরাবর বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে।
এছাড়াও দুদক অভিযোগ কেন্দ্রে (হটলাইন-১০৬) আগত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক কমিশনকে অবহিত করার জন্য ০৪টি দপ্তরে দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
