ভান্ডারিয়া মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী সীমা ফেরদৌসের স্বপ্ন বাস্তবায়নে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে নব্য হাইব্রিড নেত্রী মাহমুদা আক্তার দীনা

Uncategorized অন্যান্য

পিরােজপুর প্রতিনিধিঃ পনের আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া উপজেলার দলীয় কার্যালয়ে সামনে শোকসভা অনুষ্ঠানে গন্ডগোল করার উদ্দেশ্যে উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মরহুম আব্দুল জলিল তালুকদার পনু পুএ বধূ ও উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সহ-সভাপতি তালুকদার ফেরদৌস আল মুনানের সহধর্মিণী, সিমা ফেরদৌস সহ কতিপয় মহিলার উপর ঢড়াও হয় একই উপজেলার ১৯৭৫ সালের বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারীদের বিভিন্ন দূর্তাবাসে ওরাজনৈতিক ভাবে তৎকালীন জিয়াউর রহমান প্রতিস্ঠিত করতে খুনী গংদের ফ্রিডম পার্টি নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে দেওয়া হয় কর্নেল ডালিম গংদের নেতৃত্বে এই ফ্রিডম পার্টির তৎকালীন সময়ে ভান্ডারিয়া উপজেলা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন দেলোয়ার হোসেন বেপারী ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন মন্জু মিয়া যার ধারাবাহিকতায় আজ র্দীর্ঘ ৪৬ বছর পরে পনের আগস্টের শোকসভা অনুষ্ঠানে সেই দেলোয়ার হোসেন বেপারীর মেয়ে দিনা বেপারী ও সঙ্গি কতিপয় মহিলা আওয়ামী লীগের শোকসভা অনুষ্ঠানে মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রীবৃন্দের উপর ঢড়াও হয় যা ভান্ডারিয়াতে ব্যাপক ভাবে আলোচনা সমালোচনা ঝড়বয়ে যাচ্ছে, ও উপজেলা প্রশাসনের শোকসভা অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় গোপালগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক হাফিজুর রশিদ তারেকের বক্তব্য শ্পস্ট ভাবে আলোচনায় উঠে আসে এই দেলোয়ার হোসেন বেপারী ও মন্জু মিয়া এই দুটি পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোন সম্পর্ক নেই বা থাকতে পারে না, এদের থেকে দল ও দলীয় নেতাকর্মীদের সাবধানতা অবলম্বনের জন্য বলা হয়, এদের রক্তের সঙ্গে খুনীদের রক্তের মিলেমিশে একাকার।

উপজেলার দক্ষিন শিয়ালকাঠী ইউনিয়নের সাবেক আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক, বীর মুক্তিযােদ্ধা মরহুম আঃ জলিল তালুকদার (প) এর বড় ছেলে তালুকদার ফেরদৌস আল মুনানের স্ত্রী সীমা ফেরদৌস দীর্ঘ দুই বছর যাবৎ সুনামের সাথে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কর্মসূচীতে সক্রিয়ভাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

কিন্তু মাহামুদা আক্তার দীনা, যার বাবা ১৯৭৫ সালে ফ্রিডম পার্টির সভাপতি ছিল সে এখন আওয়ামী লীগ নেত্রী হওয়ার জন্য এই মুক্তিযােদ্ধা পরিবারকে উপেক্ষা করে বড় পদ-পদবী পাওয়ার জন্য স্বপ্ন দেখছেন এবং সীমা ফেরদৌসের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত অপপ্রচার চালাচ্ছেন।

সীমা ফেরদৌস জানান, আমি ১৩ নং দক্ষিন শিয়ালকাঠী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিগত পাচঁ বছর সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছি।

বিভিন্ন দিবস উদ্যাপনে আমি সক্রিয় অংশগ্রহন করি, গ্রামের মহিলাদের ছােট খাট সমস্যাদি সমাধানে এগিয়ে যাই। ১৫ই আগষ্ট শােক দিবস পালনের দিন চেয়ার দেয়াকে কেন্দ্র করে দীনা আমার সাথে অসৌজন্যমূলক আচরন করে।

এর প্রতিবাদ করলে দীনা, আমাকে ও আমার কর্মিদের লাঞ্চিত করে। আমার বিষয় বিবেচনা করলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সহ যারা দায়িত্বে রয়েছেন তারা কখনােই ফ্রিডম পার্টি নেতার মেয়েকে দলের কোন কর্মকান্ডে অংশগ্রহনের সুযােগ দিবে না বলে আমার বিশ্বাস।


বিজ্ঞাপন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *