!! দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে ৫টি অভিযোগের মধ্যে ২ টি দপ্তরে অভিযান পরিচালনা করা সহ ৩ টি দপ্তরে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে !!
নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ সাব রেজিস্ট্রি অফিস, সাভার এর কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ঘুষের বিনিময়ে প্লটের ধরণ পাকা বাড়ির পরিবর্তে টিনশেড দেখিয়ে সরকারি রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন , জেলা কার্যালয়, ঢাকা-২ থেকে একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযান পরিচালনা কালে আগত সেবা গ্রহিতাদের সাথে কথা বলা হয়। রাজস্ব ফাকি দেয়া সংক্রান্ত রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয় এবং সাব রেজিস্টার কে এসব অনিয়মের বিষয়ে সতর্ক করা হয়।
অভিযোগকারীকে ফোন দেয়া হলে বন্ধ পাওয়া যায়। রেকর্ডপত্র বিশ্লেষনে টিম জানতে পারে উল্লিখিত তারিখে ঐ নামীয় ব্যক্তির নামে কোন দলিল রেজিষ্ট্রেশন হয়নি। প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা নেই মর্মে টিমের নিকট প্রতীয়মান হয়।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জাল কাগজপত্র সৃজনপূর্বক চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন হতে সড়ক সংস্কারের কাজ নিয়ে বরাদ্দকৃত অর্থ উত্তোলন পূর্বক আত্মসাতের অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুদক, জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ হতে একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান পরিচালনা কালে চসিক মেয়র এবং প্রধান প্রকৌশলীর কার্যালয় পরিদর্শন করা হয়।
জাইকার অর্থায়নে গৃহীত বিশেষ প্রকল্পের বাস্তবায়নে অযোগ্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ বরাদ্দ দেয়া এবং নিম্নমানের সারঞ্জম সরবরাহ ও স্থাপন করার বিষয়টি গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে আরো রেকর্ডপত্র চাওয়া হয়েছে।দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ টিমের নিকট রেকর্ডপত্র সরবরাহের জন্য সময় প্রদানের অনুরোধ জানান।অভিযোগের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র যাচাই কালে টীমের নিকট তা প্রাথমিকভাবে সত্য মর্মে প্রতীয়মান হয়।