পাবনা মানষিক হাসপাতালের ৫ জনের বিরুদ্ধ ৬ টি দুর্নীতি মামলা

Uncategorized আইন ও আদালত

 !! দুদক সূত্র জানায়, ২০১৭ -২০১৮, ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে পাবনা মানসিক হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা.তন্ময় প্রকাশ বিশ্বাস, পাবনা জেলার সাবেক মার্কেটিং কর্মকর্তা হুমায়ুন কবীর, ঠিকাদার এ এইচ এম রেজাউন, এ এইচ এম আরেফিন ও এ এইচ এম ফয়সল পারস্পরিক যোগসাজশে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে পণ্য কিনে ৮৮ লাখ ৩ হাজার ৭৬২ টাকা আত্মসাৎ করেন,এ অভিযোগের পর দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে বুধবার ১৫ জুন বিকেলে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত পাবনা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক শহীদুল আলম সরকার বাদী হয়ে এই ৬ টি মামলা দায়ের করেন !!


নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ  বাজারমূল্য থেকে বেশি দর দেখিয়ে পাবনা মানসিক হাসপাতালের জন্য বিভিন্ন পণ্য কিনে ৮৮ লাখ ৩ হাজার ৭৬২ টাকা আত্মসাতের দায়ে পাবনা মানসিক হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা. তন্ময় প্রকাশ বিশ্বাস সহ চার জনের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।

বুধবার ১৫ জুন, বিকেলে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত পাবনা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক শহীদুল আলম সরকার বাদী হয়ে এই ৬টি মামলা দায়ের করেন। দুদকের সহকারী পরিচালক ও বাদী এই মামলা তদন্ত করবেন বলে জানা গেছে। মামলার অন্য আসামিরা হলেন, পাবনা জেলার সাবেক মার্কেটিং কর্মকর্তা (বর্তমানে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, দিনাজপুরে কর্মরত) হুমায়ুন কবীর, পাবনার ছাতিয়ানী এলাকার বাসিন্দা ও ঠিকাদার এ এইচ এম রেজাউন, পাবনা শহরের ছাতিয়ানী এলাকার ঠিকাদার। এ এইচ এম আরেফিন, পাবনা শহরের ছাতিয়ানী এলাকার ঠিকাদার এ এইচ এম ফয়সল।
এর মধ্যে এ এইচ এম আরেফিন পাবনা পৌরসভার নির্বাচিত কাউন্সিলর। দুদক সূত্র জানায়, ২০১৭ -২০১৮, ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে পাবনা মানসিক হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা. তন্ময় প্রকাশ বিশ্বাস, পাবনা জেলার সাবেক মার্কেটিং কর্মকর্তা হুমায়ুন কবীর, ঠিকাদার এ এইচ এম রেজাউন, এ এইচ এম আরেফিন ও এ এইচ এম ফয়সল পারস্পরিক যোগসাজশে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে পণ্য কিনে ৮৮ লাখ ৩ হাজার ৭৬২ টাকা আত্মসাৎ করেন।


এ অভিযোগের পর দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে বুধবার ১৫ জুন বিকেলে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত পাবনা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক শহীদুল আলম সরকার বাদী হয়ে এই ৬ টি মামলা দায়ের করেন।
মামলার বাদী পাবনা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক শহীদুল আলম সরকার গণমাধ্যম কে বলেন, মামলাটি দুদক নিজেই তদন্ত করবে। দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা মেলায় দুদক মামলা করেছে।
মামলার অন্যতম অভিযুক্ত ঠিকাদার এ এইচ এম রেজাউন গণমাধ্যম কে বলেন, মামলার বিষয় সম্পর্কে আমি অবহিত নই। এর আগে দুদক ডেকেছিল আমরা আমাদের বক্তব্য তাদের বলেছি। আমাদের কোনো দোষ নেই। দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত পাবনা জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. খায়রুল হক গণমাধ্যম কে বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত শেষে বিস্তারিত বলা হবে।


বিজ্ঞাপন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *