!! ফিরে দেখা ২১ আগস্ট !! গ্রেনেড হামলার ১৯ বছর !! শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার বিভীষিকাময় দিন আজ!! 

Uncategorized অপরাধ আইন ও আদালত জাতীয় ঢাকা বিশেষ প্রতিবেদন রাজধানী রাজনীতি

গ্রেনেড হামলার পরে কিংকর্তব্য বিমুঢ়, সেই সময়ের বিরোধী দলীয় নেতৃী বর্তমানের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

 

আজকের দেশ ডেস্ক : ফিরে দেখা ২১ আগস্ট।   গ্রেনেড হামলার ১৯ বছর।শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার বিভীষিকাময় দিন আজ।২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। দিনটি ছিল শনিবার। বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সন্ত্রাস ও বোমা হামলার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের শান্তির সমাবেশ। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনা। বুলেটপ্রুফ মার্সিডিজ বেঞ্চে চেপে বিকেল ৫টার একটু আগে সমাবেশস্থলে পৌঁছেন তিনি । সমাবেশে অন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের বক্তব্যের পর শেখ হাসিনা বক্তব্য দিতে শুরু করেন।সময় তখন বিকেল পাঁচটা ২২ মিনিট। ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ বলে বক্তৃতা শেষ করে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা তার হাতে থাকা একটি কাগজ ভাঁজ করতে করতে এগুতে থাকলেন ট্রাক থেকে নামার সিঁড়ির কাছে।


বিজ্ঞাপন

মুহূর্তেই শুরু হলো নারকীয় গ্রেনেড হামলা। বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হতে লাগল একের পর এক যুদ্ধে ব্যবহৃত গ্রেনেড। আর জীবন্ত বঙ্গবন্ধু এভিনিউ মুহূর্তেই পরিণত হলো মৃত্যুপুরীতে।


বিজ্ঞাপন

কিছু বুঝে ওঠার আগেই ১২/১৩টি গ্রেনেড হামলার বীভৎসতায় মুহূর্তেই রক্ত-মাংসের স্তূপে পরিণত হয় সমাবেশস্থল। রক্তগঙ্গা বইয়ে যায় এলাকাজুড়ে।

নেতা ও দেহরক্ষীদের আত্মত্যাগ ও পরম করুণাময়ের অশেষ রহমতে মৃত্যুজাল ছিন্ন করে অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পরিকল্পিত হামলায় মৃত্যুর দুয়ার থেকে শেখ হাসিনা ফিরে এলেও ওইদিন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় পুরো এলাকা। ফিরে দেখা ২১ আগস্ট ॥

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। দিনটি ছিল শনিবার। বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সন্ত্রাস ও বোমা হামলার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের শান্তির সমাবেশ। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনা। বুলেটপ্রুফ মার্সিডিজ বেঞ্চে চেপে বিকেল ৫টার একটু আগে সমাবেশস্থলে পৌঁছেন তিনি । সমাবেশে অন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের বক্তব্যের পর শেখ হাসিনা বক্তব্য দিতে শুরু করেন। সময় তখন বিকেল পাঁচটা ২২ মিনিট।

‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ বলে বক্তৃতা শেষ করে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা তার হাতে থাকা একটি কাগজ ভাঁজ করতে করতে এগুতে থাকলেন ট্রাক থেকে নামার সিঁড়ির কাছে। মুহূর্তেই শুরু হলো নারকীয় গ্রেনেড হামলা। বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হতে লাগল একের পর এক যুদ্ধে ব্যবহৃত গ্রেনেড। আর জীবন্ত বঙ্গবন্ধু এভিনিউ মুহূর্তেই পরিণত হলো মৃত্যুপুরীতে।

কিছু বুঝে ওঠার আগেই ১২/১৩টি গ্রেনেড হামলার বীভৎসতায় মুহূর্তেই রক্ত-মাংসের স্তূপে পরিণত হয় সমাবেশস্থল। রক্তগঙ্গা বইয়ে যায় এলাকাজুড়ে।

নেতা ও দেহরক্ষীদের আত্মত্যাগ ও পরম করুণাময়ের অশেষ রহমতে মৃত্যুজাল ছিন্ন করে অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পরিকল্পিত হামলায় মৃত্যুর দুয়ার থেকে শেখ হাসিনা ফিরে এলেও ওইদিন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় পুরো এলাকা। নারকীয় গ্রেনেড হামলায় আইভি রহমান সহ ঝরে যায় যায় ২৪টি প্রাণ। আহত হন দলীয় ৫ শতাধিক নেতাকর্মী।
এ যেন আরেকটি ১৫ ই আগস্টের নীল নকশা।

স্মৃতির মানুষপটে ভেসে আসা ভয়াল সেই দিনে আত্মাহুতি দেয়া সকল শহীদ ও আহতদের রক্তের ঋন যেন কখনো বিফলে না যায়। বিভীষিকাময় ২১শে আগস্ট-এ আহত ও নিহত সকলের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *