জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রদান দিবসটি বাঙালি জাতির জন্যে মহিমান্বিত

জাতীয়

নিজস্ব প্রতিবেদক : বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল বলেছেন, ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘের ২৯তম সাধারণণ অধিবেশনে প্রথম বারের মতো বাংলা ভাষায় ভাষণ দেন। জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রদানের এই দিবসটি বাঙালি জাতির জন্যে মহিমান্বিত। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ প্রদানের মাধ্যমে জাতিসংঘের সদস্য পৃথিবীর সব দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে জানতে পারে বাংলা ভাষা ও বাঙালি জাতির কথা। বাঙালি জাতির স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশের পরিচিতি এই ভাষণের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যায়। তিনি আরো বলেন, অবিলম্বে বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করা উচিত। তিনি বাংলা ভাষা ও সন তারিখ সর্বত্র প্রচলনের আহ্বান জানান।
জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রদানের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের উদ্যোগে ২৫ সেপ্টেম্বর বিকেলে বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ ভবনের ৪র্থ তলায় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন কাজী আরেফ ফাউন্ডেশনের সভাপতি কাজী মাসুদ আহমেদ, ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যান এম এ ভাসানী, কনজারভেটিভ পার্টির সভাপতি আনিসুর রহমান দেশ, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য লোকমান হোসেন চৌধুরী, বরিশাল বিভাগ সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ স ম মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ জাসদ নেতা সাহবুদ্দিন, প্রকৌশলী ইসমাইল হোসেন প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে এম এ জলিল বলেন, বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রদানের দিবসটি বাঙালির ইতিহাস-ঐতিহ্যের অবিচ্ছিদ্য অংশ। এই ভাষণে বঙ্গবন্ধু বিশ্ব মানবতার কথা বলেছেন। তিনি এই ভাষণে বাংলা ও বাঙালির কথা বলেছেন।


বিজ্ঞাপন