খুলনা প্রতিনীধি : সমাজিক স্বেচ্ছাসেবক পরিচয়ে সক্রিয় হয়ে উঠেছে এক শ্রেণীর প্রতারক চক্র। এর জন্য সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমকে বেছে নিয়েছে তারা। নানা সমায়ে এই চক্রের অপতৎপরতা শুরু হয়। সহজেই মানুষকে বোঝানো সম্ভব হবে এমন ইশু ব্যাবহার করে তারা ।বন্যা, প্রাকৃতিক দূর্যগ,যাত্রাপালা,বাউল গান,মঞ্চ নাটক,গণসংগীত, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, করবে মানবিক সাইনবোর্ড ব্যবহার করছে এরা।
এমন এক ব্যাক্তির নামে অভিযোগ উঠেছে তার নাম মাহি পলাশ, বাড়ি দিঘলিয়া উপজেলার বারাকপুর ইউনিয়নে। মাহি পলাশ বন্য,যাত্রাপালা,বাউল গান,মঞ্চ নাটক,গণসংগীত, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, করবে মানবিক সাইনবোর্ড ব্যবহার করে টাকা উঠায়। যেটা মেনে নিতে পারছে না সামাজিক সংগঠনের কর্মীরা।
এই ব্যাক্তি কেউ টাকা দিবে কি না, তা না শুনে নাম লিখে ব্লাংক মেমো তৈরি করে টাকার অংক না বসিয়ে চাঁদা তুলছে এমন প্রমাণ রয়েছে।
বন্যা শেষ হওয়ার পর সকল সংগঠন যখন ফান্ড কালেকশন বন্ধ করেছে তখন সে টাকা তুলছেন,সেইটা সেপ্টেম্বর শেষ পর্যন্ত,২৮ হাজার টাকা কোথায় কাকে কিভাবে সহযোগিতা করেছেন দেখাতে পারেননি বলছেন সাতক্ষীরায় কোন এক সংগঠনকে দিয়েছেন সে তথ্য প্রমাণ দিতে পারেননি,,এটা সেচ্ছাসেবীদের জন্য লজ্জার বিষয়,বারাকপুর ইউনিয়ন পরিষদের বাড়িতে বাড়িতে ডিজিটাল হোল্ডিং প্লেট দিবে বলেও টাকা নিয়েছেন সে কাজের স্বচ্ছতা দেখাতে পারেননি, এই ঘটনা সাতক্ষীরা, কয়রা একই কাজ করেছেন,,বারাকপুর স্থানীয় সদস্যগণ তার বিরুদ্ধে এসব বিষয়গুলো জানিয়েছেন,,সে যদি এতই মানবিক কাজ করে থাকেন তাহলে ৫ তারিখে আগে একটি মানবিক কাজের প্রমাণ পাবেন না।
সকলে চাই মানুষের কষ্টের টাকা যেন সুস্পষ্টভাবে ব্যবহার হয়। দিঘলিয়ার সামাজিক সংগঠনগুলো সমাজে প্রকৃত এতিম, অসহায় হতদরিদ্র, ক্যান্সার সহ বিভিন্ন সমস্যা মানুষের সামনে উপস্থিত করে এটাই প্রকৃত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এর কার্যক্রম। স্বেচ্ছাসেবকদের দাবি মাহি পলাশ এর উপযুক্ত শাস্তি হোক।