ইসমাঈল ইমু : সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ রোববার ঢাকা সিএমএইচ এর মেজর জেনারেল এম শামসুল হক অডিটরিয়ামে চলতি অর্থবছরে কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট বরাদ্দ প্রাপ্ত ৯১ জন জন্মগত বধির ও বোবা শিশুর মধ্যে বরাদ্দপত্র বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সামরিক চিকিৎসা সার্ভিস মহাপরিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ফসিউর রহমান, এরিয়া কমান্ডার লজিস্টিক্স এরিয়া মেজর জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ্যাডজুডেন্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর।
ঢাকা সিএমএইচে একটি বিশ্বমানের কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট সেন্টারটি বেসামরিক জনগনের জন্যও সেবার সুযোগ সম্প্রসারিত করেছে। এই পর্যন্ত ৩০ জন বেসামরিকসহ সর্বমোট ১০০ জন শ্রবণ ও বাক প্রতিবন্ধীকে কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট সার্জারী করা হয়েছে।
আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশে প্রতিটি সার্জারীতে ৩০-৪০ লাখ টাকা এবং সিংগাপুরে ৬০ লাখ টাকা খরচ হয়ে থাকে। সিএমএইচ এর নিজস্ব টিম দ্বারা এ সার্জারীতে শুধুমাত্র ডিভাইস ক্রয় বাবদ ৬ লাখ ৪৯ হাজার খরচ হয়ে থাকে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সরকারের অর্থায়নে বিনামূল্যে/আংশিক মূল্যে ২০১৮ সাল থেকে ঢাকা সিএমএইচ জাতীয় কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট কার্যক্রম চালু হয়েছে।