কুটনৈতিক বিশ্লেষক ঃ জাপান সরকারের ২ হাজার ৬৫৫ মিলিয়ন ইয়েনের ঋণ সহায়তায় মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে। ১৬ মিটারের বেশি ড্রাফটের জাহাজ ভেড়ানোর মাধ্যমে এই বন্দর ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের শিপিং বাণিজ্যের হাব হয়ে উঠবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে। দেশের প্রধান বন্দর চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরে ৯ মিটার বেশি ড্রাফটের জাহাজ ভিড়ার সক্ষমতা নেই।তাই মাদার ভ্যাসেলও ভিড়তে পারেনা বাংলাদেশে।
সেখানে প্রায় দ্বিগুণ সক্ষমতা নিয়ে নির্মিত হচ্ছে কক্সবাজারের মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর। এই বন্দরের গভীরতা প্রায় ১৮ মিটার, ফলে সরাসরি মাদার ভ্যাসেল হ্যান্ডলিং করতে পারবে বাংলাদেশ। যার কারণে বাংলাদেশকে মাদার ভ্যাসেল থেকে পণ্য আনার জন্যে আর সিঙ্গাপুর বা শ্রীলঙ্কার উপর নির্ভর করতে হবেনা। মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আছে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড।
