বান্দরবনে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সরকারী দপ্তর প্রধান, হোটেল-রেস্তোরাঁ মালিক, রিসোর্ট মালিক, স্থানীয় খাবার মুংডি ব্যবসায়ী, সাংবাদিক, সুশীলসমাজ এবং জন প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

Uncategorized অন্যান্য




নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ বান্দরবান সদরের হোটেল ডি’মোর এর মিলনায়তনে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের অর্থায়নে বান্দরবান জেলা নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা সংশ্লিষ্ট সরকারী দপ্তর প্রধান, হোটেল-রেস্তোরাঁ মালিক, রিসোর্ট মালিক, স্থানীয় খাবার মুংডি ব্যবসায়ী, সাংবাদিক, সুশীলসমাজ এবং জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত কর্মশালাতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো: আব্দুল কাইউম সরকার (অতিরিক্ত সচিব)। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মো: তারিকুল ইসলাম, পিপিএম, বান্দরবান পার্বত্য জেলা, ডা: নীহার রঞ্জন নন্দী, সিভিল সার্জন, বান্দরবান পার্বত্য জেলা এবং একেএম জাহাঙ্গীর, উপজেলা চেয়ারম্যান, বান্দরবান সদর।

কর্মশালার সভাপতিত্ব করেন বান্দরবান পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসক, ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি। জনসচেতনতামূলক কর্মশালাতে নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অমিতাভ মণ্ডল, অতিরিক্ত পরিচালক (উপসচিব), বাংলাদেশ নিরাদপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। কর্মশালার সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন সুমধু চক্রবর্ত্তী, নিরাপদ খাদ্য অফিসার, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।

প্রধান অতিথি মো: আব্দুল কাইউম সরকার (চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ) এসময়ে অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর প্রদান করেন এবং বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত করেন ও পর্যটন নগরী বান্দরবান সহ সমগ্র বাংলাদেশের খাবারকে নিরাপদ করে তোলার জন্য সবাইকে নিরাপদ খাদ্য আইন মেনে চলে চলার আহবান জানান।

উক্ত কর্মশালার সভাপতির বক্তব্যে বান্দরবান পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, সুস্থ সবল মেধাবী জাতি গঠনের জন্য নিরাপদ খাবারের বিকল্প নেই। বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ কাজ করে যাচ্ছে, আপনারা যারা খাদ্যব্যবসায়ী আছেন তাদের সবাইকেও সচেতন ও আন্তরিক হতে হবে, নিরাপদ খাবার তৈরী ও পরিবেশন করতে হবে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্য বক্তারাও নিরাপদ খাদ্যের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে ও নিজ নিজ ক্ষেত্রে সবার সম্মিলিত অবদানে বাংলাদেশে নিরাপদ খাবার নিশ্চিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।


বিজ্ঞাপন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *